ভোট বাতিল বা বর্জনের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি: এস এম কামাল

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর তোলা অনিয়মের অভিযোগের যৌক্তিতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল। আজ শনিবার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
S_M_Kamal_26Sep20.jpg
আজ শনিবার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল। ছবি: স্টার

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর তোলা অনিয়মের অভিযোগের যৌক্তিতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল। আজ শনিবার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।

এস এম কামাল বলেন, বিএনপি প্রার্থী নির্বাচন করার জন্য আসেননি। তিনি এসেছেন নির্বাচন বাণিজ্য করার জন্য। ভোটের মাঠে তার কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি। বিএনপি যেসব অভিযোগ তুলেছে, সুনির্দিষ্ট করে তারা একটি ঘটনাও দেখাতে পারবে না। বিএনপি’র কোনো কর্মী বা সমর্থক আওয়ামী লীগের দ্বারা ক্ষতির সম্মুখীন হলে তাদের কথার যৌক্তিতা থাকতো। একটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য তারা মিথ্যা অভিযোগ করছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র বৈশিষ্ট্য মিথ্যাচার করা। সম্প্রতি সাহাপুরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই হামলায় বিএনপি জড়িত। যে কারণে তারা এজেন্ট দিতে পারেনি। বিএনপি প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে আসার পথ খুঁজছিলেন। ভোট বাতিল বা বর্জনের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।

এর আগে ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুর এলাকায় নিজ বাড়িতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব অভিযোগ করেন, ‘কোনো কেন্দ্রে আমরা এজেন্ট দিতে পারিনি। আমাদের কর্মী-সমর্থক-ভোটারদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তাদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হচ্ছে। গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।’

তিনি ভোট বাতিল করে আবার তফসিল ঘোষণার দাবি জানান।

গত ২ এপ্রিল পাবনা-৪ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলু মৃত্যু বরণ করেন। এরপর আসনটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।

আরও পড়ুন:

পাবনা-৪ আসনে উপনির্বাচন বাতিল চান বিএনপি প্রার্থী

Comments

The Daily Star  | English

Abu Sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

13h ago