উরুগুয়েকে হারিয়ে অপরাজেয় থাকল ব্রাজিল

উরুগুয়ের মাস্তেভিদিওতে বুধবার বাংলাদেশ সময় ভোরে ব্রাজিল জিতেছে ২-০ গোলে
Brazil
ছবি: রয়টার্স

চোটে সেরা তারকা নেইমার ছিলেন না। করনাভাইরাসের ছোবলে সেরা একাদশেও হয়েছে উলটপালট। তবে খেলার ফলে তার প্রভাব পড়তে দেয়নি ব্রাজিল। উরুগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে তিতের শিষ্যরা।

উরুগুয়ের মাস্তেভিদিওতে বুধবার বাংলাদেশ সময় ভোরে ব্রাজিল জিতেছে ২-০ গোলে। পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের হয়ে গোল দুটি করেন আর্থার ও রিচার্লিশন।

চোটে পড়ায় গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ব্রাজিল পায়নি নেইমার, ফিলিপ কৌতিনহো, ফাবিনোয়র মতো প্রথম একাদশে সুযোগ পাওয়া তারকাদের। করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় থাকতে পারেননি কাসেমিরো। করোনা আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেননি উরুগুয়ের সেরা তারকা লুইস সুয়ারেসও।

বেশ কয়েকজন তারকা ছাড়া ম্যাচে দেখা যায়নি সেরা ছন্দ। তবে গোলের সুযোগ ঠিকই এসেছিল শুরু থেকেই। তৃতীয় মিনিটেই তা পেয়েছিল গ্র্যাব্রিয়েল জেসুস। তার নেওয়া শট অবশ্য ঠেকিয়ে দেন উরুগুয়ের গোলরক্ষক।

পঞ্চম মিনিটে উরুগুয়ের দারউইন নুনেসের চেষ্টা প্রতিহত হয় বারে লেগে।

এরপর এলোপাথাড়ি ফুটবলের মহড়া দেখা গেছে বেশ কিছু সময়। ৩৪ মিনিটে গিয়ে কাঙ্খিত গোল পায় ব্রাজিল। জেসুসের কাছ থেকে বল নিয়ে আর্থারের নেওয়া শট জালে জড়ায় প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে দিক বদলে।

গোল পেয়ে যেন ছন্দও আসে ব্রাজিলের। বাড়তে থাকে আক্রমনের চাপ। মিনিট দশেক পরেই আসে ফিল। ৪৫ মিনিটে কর্নার থেকে তৈরি আক্রমণে হেডে বল জালে জড়ান রিশার্লিশন।

দুই গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতির পর খেলায় ফেরার মরিয়া চেষ্টা চালায় স্বাগতিকরা। কিন্তু তাদের আক্রমণগুলো ব্রাজিলের প্রান্তে এসে আর প্রাণ পায়নি। বরং বড় ধাক্কা খায় তারা ৭৩ মিনিটে।

রিশার্লিশনকে ফাউল করায় ভিআরের সাহায্য সরাসরি লাল কার্ড পেয়ে বেরিয়ে যান এডিসন কাভানি। বাকিটা সময় ব্রাজিলের সঙ্গে আর পেরে উঠার সাধ্য ছিল না তাদের।

এই জয়ে ৪ ম্যাচের সবগুলো জিতে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকল ব্রাজিল।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

6m ago