আবারও মাঝারি বৃত্তে তামিম, ফাইনালে হারল তার দল

Tamim Iqbal

প্রথম ম্যাচে তামিম ইকবাল করেছিলেন ১৮ রান, পরের ম্যাচে ৩০। এই দুই ম্যাচেই তাকে দেখা গিয়েছিল আগ্রাসী মেজাজে। ফাইনালে একশোর নিচে স্ট্রাইকরেট রেখে ৩৫ রানেই থেমেছেন বাংলাদেশের তারকা। তামিমের আরেকটি মাঝারি দিনে তার দল লাহোর কালান্দার্সকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে করাচি কিংস।

করাচি স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার রাতের ফাইনাল অনেকটা একপেশে। তামিমদের করা ১৩৪ রান ৮ বল আগে পেরিয়ে ৫ উইকেটে জিতেছে ইমাদ ওয়াসিমের দল।

টস জিতে ব্যাট করতে গিয়ে মন্থর শুরু পায় লাহোর। ফখর জামান, তামিম দুজনের কেউই ঝড়ো শুরু আনতে পারেননি। তামিম বাউন্ডারি বের করতে পারছিলেন মাঝেমাঝে তবে ডট বলে বাড়ছিল চাপ। এক পর্যায়ে তার রান ছিল ২৫ বলে ১৪।

৩৫ রানের ইনিংসে ৪ বাউন্ডারির সঙ্গে ১ ছক্কা মারলেও বল খেলে ফেলেন ৩৮টি। এই জায়গা থেকে ইনিংস বড় করতে পারলেই কেবল পুষাতে পারতেন। তা হয়নি উমাদ ওয়াসিমের বলে ছক্কা পেটাতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়লে।  অবশ্য এই ৩৫ রানই তাদের দলের সর্বোচ্চ।

রান তাড়ায় দলের সেরা ব্যাটসম্যানকে ছন্দে পায় করাচি। শারজিল খান, আলেক্স হেলসরা তড়িঘড়ি ফিরলেও বাবর আজম অপরাজিত থেকেই কাজটা শেষ করে দেন। তার ৪৯ বলে ৬৩ রানের অপারাজিত ইনিংসই দেখিয়েছে  অমন উইকেটে কীভাবে বের করতে হয় রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

লাহোর কালান্দার্স: ২০ ওভারে ১৩৪/৭ (তামিম ৩৫, ফখর ২৭, হাফিজ ২, ডাঙ্ক ১১, প্যাটেল ৫, সোহেল ১৪, ভিসা ১৪*, ফাইজান ০, শাহিন আফ্রিদি ১২*; ইমাদ ১/৬, আমির ০/৩৮, মাকসুদ ২/১৮, আরশাদ ২/২৬, আসিফ ২/১৮, ইফতিখার ০/১৯)

করাচি কিংস: ১৮.৪ ওভারে ১৩৫/৫ (শারজিল ১৩, বাবর ৬৩*, হেলস ১১, চ্যাডউইক ২২, ইফতিখার ৪, রাদারফোর্ড ০, ইমাদ ১০*; শাহিন আফ্রিদি ০/৩১, রউফ ২/৩০, প্যাটেল ১/২২, দিলবার ২/২৮, ভিসা ০/২১)

ফল: করাচি কিংস ৫ উইকেটে জয়ী। 

ম্যান অব দা ম্যাচ: বাবর আজম

Comments

The Daily Star  | English

First day of tariff talks ends without major decision

A high-level meeting between Bangladesh and the Office of the United States Trade Representative (USTR) ended in Washington yesterday without a major decision, despite the looming expiry of a 90-day negotiation window on July 9.

2h ago