সিডনি টেস্টের আগে শক্তি বাড়ল অস্ট্রেলিয়ার

ওয়ানডে সিরিজে ফিল্ডিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন ওয়ার্নার। এরপর খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি সিরিজ, তাকে পাওয়া যায়নি প্রথম দুই টেস্টেও
david warner
ডেভিড ওয়ার্নার। ছবি: আইসিসি টুইটার

মেলবোর্নে হারের ধাক্কা সামলে নিতে বড় স্বস্তির খবর পেল অস্ট্রেলিয়া। কুঁচকির চোট কাটিয়ে দলে ফিরেছেন দলের সেরা ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার। ফিরেছেন অনুশীলনে মাথায় আঘাতে ছিটকে যাওয়া তরুণ ব্যাটসম্যান উইলিয়াম পুকোভস্কি, চোট সেরে যাওয়ায় পেসার শন অ্যাবটকেও ফেরানো হয়েছে। আর টানা ব্যর্থতায় প্রত্যাশিতভাবেই নাম কাটা গেছে ওপেনার জো বার্নসের।

ওয়ানডে সিরিজে ফিল্ডিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন ওয়ার্নার। এরপর খেলতে পারেননি টি-টোয়েন্টি সিরিজ, তাকে পাওয়া যায়নি প্রথম দুই টেস্টেও। অ্যাডিলেডে প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া  জিতলেও তাদের ওপেনাররা ছিলেন ব্যর্থ। মেলবোর্নে তো কোন ব্যাটসম্যানইন করতে পারেননি ফিফটি। দলও হারে বড় ব্যবধানে। 

এমন অবস্থায় ওয়ার্নারের মতো পরীক্ষিত অভিজ্ঞ তারকাকে দলে পাওয়ার স্বস্তি টিম পেইনের দলের।

মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান উইলিয়াম পুকোভস্কির এখনো টেস্ট অভিষেক হয়নি। টেস্ট স্কোয়াডে জায়গা পাওয়া এই তরুণ অনুশীলন মাথায় আঘাত পেয়ে ছিটকে যান। নির্দিষ্ট সময় পর আবার তাকে দলে নিতে পেরেছেন নির্বাচকরা।

পুকোভস্কি দলে আসায় ম্যাথু ওয়েড, ট্রেভিস হেডদের ব্যর্থতার মাঝে বিকল্প তৈরি হলো অস্ট্রেলিয়ার।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচক ট্রেভর হন্স আশাবাদি সিডনি টেস্টেই তারা পাবেন সঠিক কম্বিনেশন, ‘চোট কাটাতে খুব দ্রুত উন্নতি করেছে ওয়ার্নার। সিডনি টেস্টের এখনো সপ্তাহ খানেক বাকি। ও শতভাগ ফিট হয়ে নামতে পারবে বলেই আমরা আশাবাদী।’

১-১ সমতা নিয়ে ৭ জানুয়ারি সিডনিতে শুরু হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় টেস্ট। ব্রিসবেনে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির শেষ টেস্ট শুরু হবে ১৫ জানুয়ারি।

শেষ দুই টেস্টের অস্ট্রেলিয়া দল: টিম পেইন (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, শন অ্যাবট, প্যাট কামিন্স, ক্যামেরন গ্রিন, জোশ হ্যাজেলউড, ট্রাভিস হেড, মোজেস হেনরিকেস, মার্নাস লাবুশানে, ন্যাথান লায়ন, মাইকেল নেসের, জেমস প্যাটিনসন, উইলিয়াম পুকোভস্কি, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক, মিচেল সোয়েপসন এবং ম্যাথু ওয়েড।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago