পিকে হালদারের সহযোগী অবন্তিকা গ্রেপ্তার

রিলায়েন্স ফাইন্যান্স ও এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার ওরফে পিকে হালদারের সহযোগী অবন্তিকা বড়ালকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুপুরে দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রশান্ত কুমার হালদার। ফাইল ছবি

রিলায়েন্স ফাইন্যান্স ও এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার ওরফে পিকে হালদারের সহযোগী অবন্তিকা বড়ালকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুপুরে দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘উপপরিচালক সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে দুদকের একটি দল আজ দুপুরে ধানমন্ডি এলাকা থেকে অবন্তিকা বড়ালকে গ্রেপ্তার করে।’

অবৈধ ক্যাসিনো মালিকদের সম্পদের তদন্ত শুরুর পরে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ পায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২৭৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে পাচারের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে দুদক মামলা দায়ের করে। ওই মামলার তদন্তে অবন্তিকা বড়ালের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়।

পিকে হালদার ২০০৮ সালে আইআইডিএফসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। ২০০৯ সালে তিনি রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগ দেন। ২০১৫ সালের জুলাই মাসে তিনি এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হন। তাকে গ্রেপ্তার করতে রেড অ্যালার্ট ঘোষণা করেছে পুলিশের আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারপোল।

গত ৫ জানুয়ারি বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত রুলের শুনানি শেষে পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদারসহ ২৫ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেন। অপর ২৪ জন হলেন— এসকে সুর, হারুনুর রশিদ, উজ্জ্বল কুমার নন্দী, সামি হুদা, অমিতাভ অধিকারী, অবন্তিকা বড়াল, শামীমা, রুনাই, এনআই খান, সুকুমার মৃধা, অনিন্দিতা মৃধা, তপন দে, স্বপন কুমার মিস্ত্রি, অভিজিৎ চৌধুরী, রাজিব সোম, এরফান উদ্দিন আহমেদ, অঙ্গন মোহন রায়, নঙ্গো চৌ মং, নিজামুল আহসান, মানিক লাল সমাদদার, সোহেল শামস, মাহবুব মুসা, এ কিউ সিদ্দিক ও মোয়াজ্জেম হোসেন।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

10h ago