কদমতলা ইউপি নির্বাচন

পিরোজপুরে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০

পিরোজপুরের সদর উপজেলায় কদমতলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
Pirojpur_Clash1_13Feb21.jpg
পিরোজপুরের সদর উপজেলায় কদমতলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ছবি: স্টার
পিরোজপুরের সদর উপজেলায় কদমতলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যানের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
 
আজ শনিবার সকালে পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহা. নূরুল ইসলাম বাদল দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘এ ঘটনায় কোনো মামলা দায়ের হয়নি। তবে পুলিশ একজনকে আটক করেছে।’
 
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল রাতে কদমতলা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ খান এবং চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও কদমতলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক শিহাব শেখের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
 
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে হানিফ খানের তিন সমর্থককে পিরোজপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি এবং আরও বেশ কয়েক জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, সাইদুল শেখ নামে এক সমর্থককে প্রথমে খুলনা এবং পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তার মাথায় গুরুতর আঘাত রয়েছে। শিহাব শেখের তিন সমর্থক নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। দুই জনের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
 
হানিফ খানের স্ত্রী নাসিমা আক্তারের অভিযোগ, শিহাব শেখ ২০ থেকে ২৫ জন সমর্থক নিয়ে ধারালো অস্ত্র ও লোহার পাইপ হাতে হামলা চালায়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল হানিফ খানকে হত্যা করা।
 
তবে পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এস এম বায়েজিদ হোসেন পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘হানিফ খানের নেতৃত্বেই হামলার ঘটনা ঘটেছে।’
 
মুহা. নূরুল ইসলাম বাদল আরও বলেন, ‘পুলিশ সজাগ রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতিও বর্তমানে স্বাভাবিক।’

Comments

The Daily Star  | English

Post-August 5 politics: BNP, Jamaat drifting apart

The taunts and barbs leave little room for doubt that the 33-year-old ties have soured. Since the fall of Sheikh Hasina’s government on August 5, BNP and Jamaat-e-Islami leaders have differed in private and in public on various issues, including reforms and election timeframe.

11h ago