মাদক উদ্ধার, এসআইসহ গ্রেপ্তার ৩

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে পুলিশের একজন উপপরিদর্শকসহ (এসআই) তিন জনকে আটক করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৩)। সেসময় তাদের কাছ থেকে ২৪০ বোতল ফেনসিডিল ও দুইটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া, পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়েছে।
স্টার অনলাইন গ্রাফিক্স

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে পুলিশের একজন উপপরিদর্শকসহ (এসআই) তিন জনকে আটক করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৩)। সেসময় তাদের কাছ থেকে ২৪০ বোতল ফেনসিডিল ও দুইটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া, পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার রাত ১১টায় উপজেলার মেঘনা টোলপ্লাজা এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে রাতেই তাদের সোনারগাঁও থানা পুলিশের কাছে উদ্ধারকৃত মালামালসহ হস্তান্তর করে র‌্যাব।

ওই তিন জন হলেন— আড়াইহাজার থানাধীন কালাপাহাড়িয়া পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কায়কোবাদ খান পাঠান (৩০), আড়াইহাজারের জসিম উদ্দিনের ছেলে সোহেল ও একই এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে রবি।

র‌্যাব-৩’র সিনিয়র সহকারী পরিচালক ফারজানা হক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার মেঘনা টোলপ্লাজা এলাকায় র‌্যাব-৩ এর একটি টিম চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি শুরু করে। সেসময় পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি প্রাইভেটকারে তল্লাশি করে ২৪০ বোতল ফেনসিডিল ও দুইটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। পরে গাড়িতে থাকা তিন জনকে আটক করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় তাদের মধ্যে কায়কোবাদ খান পাঠান কালাপাহাড়িয়া পুলিশ ফাঁড়ির এসআই। যেহেতু এসআই সেহেতু একটি পিস্তল সরকারি হলেও অন্যটি অবৈধ হতে পারে। তাই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উদ্ধারকৃত মালামালসহ তিন জনকে সোনারগাঁও থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’

সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘পুলিশের একজন এসআইসহ তিন জনকে র‌্যাব মাদক ও অস্ত্রসহ আটক করে থানায় হস্তান্তর করে। পরে র‌্যাব বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। সেই মামলার তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ তাদেরকে আদালতে পাঠানো হবে।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago