লঞ্চ ভাড়াও বাড়ল ৬০ শতাংশ

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাস-ট্রেনের মতোই নৌযানেও ৫০ ভাগ আসন খালি রেখে ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
ফাইল ফটো স্টার

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাস-ট্রেনের মতোই নৌযানেও ৫০ ভাগ আসন খালি রেখে ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও লঞ্চ মালিকদেরকে আমরা দায়িত্ব দিয়েছিলাম। তারা আলোচনা করে মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাবনা দিয়েছে। সেটা নিয়ে আমরা পর্যালোচনা করেছি। আমরা মনে করেছি যে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে গেলে ভাড়া বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। কারণ মালিকরা সম্মত হয়েছে, ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক বহন করবেন। আমরা যাত্রীপরিবহনের ক্ষেত্রে ৬০ ভাগ বৃদ্ধি করেছি। তবে এটি কেবিনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। আমরা মন্ত্রণালয় থেকে এটি অনুমোদন করেছি।’

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন।

খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যতদিন পর্যন্ত করোনার ইস্যু থাকবে ততদিন এই বর্ধিত ভাড়া থাকবে। এটা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ভাড়া বাড়ানো, অন্য কোন বিষয় নয়। যে স্বাস্থ্যবিধি দেয়া হয়েছে অর্থাৎ নির্দেশনাবলী, সেটাকেই অনুসরণ করা হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের লঞ্চের সংকট আছে। সেখানে সকলেই যদি লঞ্চে উঠতে চায় তাহলে আমরা সে প্রটোকল ধরে রাখতে পারব না। সরকারের পক্ষ থেকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি, আমাদের খুব বেশি প্রয়োজন যদি না হয়, শুধু ঈদ যাত্রা না, এখন থেকেই স্থানান্তর না হওয়া যেন আমরা অনুসরণ করি এবং সেভাবেই চলি।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশকে সুরক্ষার জন্য লঞ্চ মালিকদেরও দায় আছে। তারা যেন ব্যবসায়িক চিন্তা পরিহার করে সেবার একটা মনোবৃত্তি নিয়ে কাজগুলো করে, সেগুলো আমরা জানিয়েছি। তারাও আমাদের সাথে একমত হয়েছে।

আরও পড়ুন-

লঞ্চ ভাড়া ৬০ শতাংশ ​বাড়ানোর প্রস্তাব বিআইডব্লিউটিএর

Comments

The Daily Star  | English
government changed office hours

Govt office hours 9am-3pm from Sunday to Tuesday

The government offices will be open from 9:00am to 3:00pm for the next three days -- from Sunday to Tuesday -- this week, Public Administration Minister Farhad Hossain said today

27m ago