আরমানিটোলায় অগ্নিদগ্ধ আরও ১ জনের মৃত্যু

রাজধানীর পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় কেমিক্যাল গোডাউন থেকে ছড়িয়ে পড়া অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৭টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাফায়াত (৩৫) নামে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচ জনে দাঁড়িয়েছে।
dead body
প্রতীকী ছবি। স্টার ডিজিটাল গ্রাফিক্স

রাজধানীর পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় কেমিক্যাল গোডাউন থেকে ছড়িয়ে পড়া অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৭টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাফায়াত (৩৫) নামে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচ জনে দাঁড়িয়েছে।

ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘শাফায়াতকে ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। তার শ্বাসনালীসহ ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।’

সূত্র জানায়, ‘শাফায়তের বাবা দেলোয়ার হোসেন (৫৫), মা লায়লা বেগম (৪৫), ভাই শাকির হোসেন (৩০), স্ত্রী মিলি আক্তার (২৩) ও তাদের দুই বছরের মেয়ে ইয়াশফাও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া, গোডাউন থেকে ছড়িয়ে পড়া অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ আরও ১৪ জনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

এর মধ্যে তিন জন আইসিইউতে (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) আছেন। শুক্রবার ভোররাতে আরমানিটোলায় ছয়তলা একটি ভবনের নিচতলায় কেমিক্যালের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। কেমিক্যাল গোডাউন থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুন নেভাতে গিয়ে চার জনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ২৩ জন।

আরও পড়ুন

আরমানিটোলায় আগুনে দগ্ধ নবদম্পতি লাইফ সাপোর্টে

আরমানিটোলায় কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন: ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি

আরমানিটোলায় কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪

আরমানিটোলায় আগুন কেমিক্যাল গোডাউনে

‘মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছি’

 

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

6h ago