কোম্পানীগঞ্জে সেতুমন্ত্রীর বোনের বাড়িতে ককটেল হামলা

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট বোন তাহেরা বেগমের বাসভবনে ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার মধ্যরাতে বসুরহাট পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে হামলার ঘটনার ঘটে।
স্টার অনলাইন গ্রাফিক্স

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট বোন তাহেরা বেগমের বাসভবনে ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার মধ্যরাতে বসুরহাট পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে হামলার ঘটনার ঘটে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মির জাহিদুল হক রনি জানান, আজ রবিবার বাড়ির পেছন থেকে পাঁচটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে।

পরিবারের দাবি, কাদের মির্জার অনুসারীরা মোটর সাইকেলে করে এসে এ হামলা চালিয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মির জাহিদুল হক রনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, হামলার ঘটনায় মন্ত্রীর বোনের বাড়িতে নিরাপত্তায় ১০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তাহেরা বেগমের ছেলে মিরাজ জানান, শনিবার রাত ১২টা ২০ মিনিট এর দিকে বাড়ির পেছন থেকে বাড়ি লক্ষ্য করে পাঁচ ছয়টি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। ককটেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দে ঘরের ও আশপাশের লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় বাড়ির লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।

তিনি দাবি করেন, তার মামা কাদের মির্জার অনুসারীরা মোটর সাইকেলে করে এসে এ হামলা চালিয়েছে।

পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে রাতেই বাড়ির সামনে রাতে পুলিশ মোতায়েন করে। রবিবার সকালে বাড়ির পেছন থেকে অবিস্ফোরিত পাঁচটি ককটেল বোমা উদ্ধার করে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

গত ১৬ এপ্রিল রাতে বসুরহাট পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের বড় রাজাপুর মহল্লায় ওবায়দুল কাদেরের বাড়ির প্রধান ফটকে বোমা হামলা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

এ দিকে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র মির্জা কাদের গত মঙ্গলবার দুপুরে ফেইসবুকে লাইভে এসে কোম্পানীগঞ্জে হত্যার বদলে হত্যার হুমকি দেওয়ার পর কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি খিজির হায়াত খাঁনসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ে ২৮ জন নেতাকর্মী কাদের মির্জার বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় জিডি করেছেন।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago