ট্রাম্পের নতুন ‘যোগাযোগ’ প্ল্যাটফর্ম

Trump
ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘ফ্রম দ্য ডেস্ক অব ডোনাল্ড জে ট্রাম্প’ নামে নতুন একটি ‘যোগাযোগ’ ওয়েবসাইট চালু করেছেন।

আজ বুধবার বিবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি ট্রাম্পের ‘ডেস্ক থেকে সরাসরি’ নানা বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করবে।

গত জানুয়ারিতে ক্যাপিটল হিলে হামলার পর ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করে টুইটার, ফেসবুক ও ইউটিউব তার অ্যাকাউন্ট স্থগিত করে।

ট্রাম্প তখন থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নিজের বিবৃতি প্রকাশ করে আসছিলেন। এখন সেগুলো নতুন ওয়েবসাইটটিতে প্রকাশ করা হবে।

এই ওয়েবসাইটের ব্যবহারকারীরা এখানকার পোস্টে লাইক দিতে পারবেন এবং সেগুলো টুইটার ও ফেসবুকে শেয়ার করতে পারবেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করবে কি না সে বিষয়ে ফেসবুকের ওভারসাইট বোর্ডের সিদ্ধান্তের একদিন আগে ওয়েবসাইটটির ঘোষণা এলো।

ট্রাম্পের সিনিয়র উপদেষ্টা জেসন মিলার আগেই বলেছিলেন যে একটি নতুন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম চালু করা হবে। ‘এই নতুন প্ল্যাটফর্মটি বড় হতে চলেছে,’ বলে তিনি গত মার্চে মন্তব্য করেছিলেন।

তবে মিলার গত মঙ্গলবার টুইটে বলেছেন, নতুন ওয়েবসাইটটি তার আগের ধারণা দেওয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নয়।

তিনি আরও বলেন, ‘খুব নিকট ভবিষ্যতে আমাদের সামনে আরও তথ্য আসবে।’

ওয়েবসাইটটি ট্রাম্পের সাবেক প্রচার ব্যবস্থাপক ব্র্যাড পার্সকেলের তৈরি ক্যাম্পেইন নিউক্লিয়াস ডিজিটাল সেবা সংস্থা দ্বারা নির্মিত।

সাইটটির বেশ কয়েকটি পোস্টে গত বছরের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে বলে বারবার দাবি করা হয়েছে।

ট্রাম্পকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হবে কি না তা নিয়ে ফেসবুকের ওভারসাইট বোর্ড আজ বাংলাদেশে সময় সন্ধ্যা ৭টায় সিদ্ধান্ত দেবে।

যদি তাকে সাইটে আবার অনুমতি দেওয়া হয়, তার অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় করতে ফেসবুকের সাত দিন সময় লাগবে।

ইউটিউব জানিয়েছে যে ‘রিয়েল-ওয়ার্ল্ড সহিংসতার’ হুমকি হ্রাস পেলে তারা ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টটি আবার সক্রিয় করবে।

টুইটার স্থায়ীভাবে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করেছে। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার আট কোটি ৮০ লাখ অনুসারী (ফলোয়ার) ছিল।

Comments

The Daily Star  | English
10-bed ICU

Life-saving care hampered in 25 govt hospitals

Intensive Care Units at 25 public hospitals across the country have remained non-functional or partially operational over the last few months largely due to a manpower crisis, depriving many critically ill patients of life-saving care.

10h ago