প্রবাসে

পর্তুগালে সবচেয়ে বড় ঈদ জামাতের অনুমতি

করোনার তাণ্ডবে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছে গোটা বিশ্বের। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ ধর্মীয় উপাসনালয়গুলো প্রতিটি দেশের নিয়ম অনুসরণ করে বন্ধ রাখা হয়েছে বছর জুড়ে। পর্তুগালে করোনার প্রকোপ মারাত্মকভাবে বেড়ে যাওয়ায় গত বছর ঈদের বড় জামাতটির অনুমতি মেলেনি।
শুক্রবার জুমার নামাজে পর্তুগাল প্রবাসীরা। ছবি: মনির হোসেন

করোনার তাণ্ডবে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছে গোটা বিশ্বের। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ ধর্মীয় উপাসনালয়গুলো প্রতিটি দেশের নিয়ম অনুসরণ করে বন্ধ রাখা হয়েছে বছর জুড়ে। পর্তুগালে করোনার প্রকোপ মারাত্মকভাবে বেড়ে যাওয়ায় গত বছর ঈদের বড় জামাতটির অনুমতি মেলেনি।

চলতি মাসের শুরুতেই পর্তুগাল সরকার জরুরি অবস্থা তুলে নিয়ে উন্মুক্ত করে দিয়েছে পর্যটন খাতগুলো।

স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের সবচেয়ে বড় জামাতের অনুমোদনও দিয়েছে পর্তুগাল সরকার। করোনা মহামারির কারণে গত বছর এই জামাতটির অনুমোদন মেলেনি। ফলে লিসবনের প্রতিটি ঘরই যেন হয়ে উঠেছিল এক একটি ছোট্ট মসজিদ।

এ বছর বায়তুল মোকাররম ইসলামি সেন্টার এবং জামে মসজিদের যৌথ উদ্যোগে ঈদের দিন সকাল ৮টায় বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা মার্তৃমনিজ পার্কে এই জামাতটি অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ ইসলামি সেন্টার বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদ লিসবনের সভাপতি রানা তসলিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শুক্রবার জুমার নামাজের আগে তিনি মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমরা আমাদের চেষ্টার মাধ্যমে সফল হতে পেরেছি। নামাজের আগে আমরা পুরো মাঠ জীবাণুনাশক ছিটিয়ে পরিষ্কার করবো। মুসল্লিরা নিজ দায়িত্বে বাসা থেকে ওজু করে জায়নামাজ ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার সঙ্গে নিয়ে আসবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘নামাজ শেষে কারো সঙ্গে হাত মেলানো বা কোলাকুলি করা যাবে না। পুলিশ প্রশাসন সম্পূর্ণ মাঠ ও আশেপাশে নজর দারি করবে।’

মনির হোসেন: পর্তুগাল প্রবাসী

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

6h ago