শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ হয়নি, ফলাফল নিয়ে গুজব

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে। ২ ঘণ্টার বিরতি শেষে রাত ৮টার কিছুক্ষণ পর ভোট গণনা শুরু হয়। কিন্তু রাত ৮টার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সভাপতি হিসেবে ইলিয়াস কাঞ্চন ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চিত্রনায়িকা নিপুণকে বিজয়ী হিসেবে উল্লেখ করে গুজব ছড়ানো হয়েছে।
ভোট গণনা এখনো চলছে। ছবি: জাহিদ আকবর/স্টার

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে। ২ ঘণ্টার বিরতি শেষে রাত ৮টার কিছুক্ষণ পর ভোট গণনা শুরু হয়। কিন্তু রাত ৮টার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সভাপতি হিসেবে ইলিয়াস কাঞ্চন ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চিত্রনায়িকা নিপুণকে বিজয়ী হিসেবে উল্লেখ করে গুজব ছড়ানো হয়েছে।

এমন অসংখ্য পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার হতে দেখা গেছে। অথচ রাত ১২টা পর্যন্ত ভোট গণনা শেষ হয়নি।

এ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা হারুন দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, রাত ১২টা পর্যন্ত শিল্পী সমিতির নির্বাচনের কার্যকরী পরিষদের সদস্যদের ভোট গণনা শেষ দিকে।

এরপর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের ভোট গণনা শুরু হবে। এই ভোট গণনা চলবে রাত ২টা পর্যন্ত। শুক্রবার মধ্যরাতে ভোটের ফলাফল জানানো হবে।

ফলাফল দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে প্রতিটা ভোট আলাদা-আলাদা করে কয়েকবার গণনা করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনারের পক্ষ থেকে।

এফডিসিতে অভিনয় শিল্পী, গণমাধ্যম কর্মীরা ফলাফলের অপেক্ষায় করছেন। ছবি: জাহিদ আকবর/স্টার

এফডিসির গেটে পুলিশ সদস্যরা পাহারায় আছে। ভেতরে অভিনয় শিল্পী প্রার্থী, গণমাধ্যম কর্মীরা অবস্থান করছেন। সবাই ফলাফলের অপেক্ষায় আছেন।

এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪২৮। এর মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৩৬৫ জন। শতকরা ৮৫ দশমিক ২৮ শতাংশ ভোট পড়েছে।

এবারের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে একটি প্যানেলে সভাপতি পদে অভিনেতা মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক পদে চিত্রনায়ক জায়েদ খান এবং অপর প্যানেলে সভাপতি পদে ইলিয়াস কাঞ্চন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

মোট ৪৪ জন প্রার্থী শিল্পী সমিতির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

Comments

The Daily Star  | English

‘Vested groups behind violence in the hills’

Three advisers, who visited Rangamati and Khagrachhari yesterday, have pointed out that vested groups are trying to destabilise the situation in the hills with a view to putting the interim government in an awkward position.

5h ago