আজ ‘নো ডায়েট ডে’

১৯৯২ সালে মেরি ইভান্স নামের একজন ‘নো ডায়েট ডে’র প্রচলন করেন।
ডায়েট, বিচিত্র, বিচিত্র দিবস, নো ডায়েট ডে,
রয়টার্স ফাইলফটো

বর্তমানে নিজেকে ফিট রাখার জন্য কমবেশি সবাই ডায়েট করেন, নিয়ন্ত্রিত খাবার খান। বলতে গেলে ডায়েট করা এখন রীতিমতো ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। তবে, আজ চাইলে ডায়েট না করে ইচ্ছে মতো খাবার খেতে পারেন। কারণ, আজ ডায়েট না করার দিবস বা 'নো ডায়েট ডে'।

১৯৯২ সালে মেরি ইভান্স নামের একজন 'নো ডায়েট ডে'র প্রচলন করেন। এই দিবসটির উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে নিজের শরীর নিয়ে প্রশংসা করতে সহায়তা করা। মেরি ইভান্স অ্যানোরেক্সিয়ার মধ্য দিয়ে যাওয়ার পর ডায়েট ব্রেকার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। এরপর তিনি 'নো ডায়েট ডে' প্রচলন করেন। দিবসটি সবার মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল।

ইন্টারন্যাশনাল নো ডায়েট ডে উদযাপনের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো- নিজের শরীরের প্রশংসা করা। একইসঙ্গে আপনি যেমনই আছেন তাতেই সুন্দর, নিজের মধ্যে এই বিশ্বাস ধরে রাখা। এছাড়া, আপনি হয়তো ওজন কমানো প্রচেষ্টা হিসেবে দীর্ঘদিন ডায়েট করছেন। তাই চাইলে আজকের জন্য ডায়েটকে ছুটি দিতে পারেন এবং পছন্দের খাবার খেতে পারেন।

নো ডায়েট ডে প্রচলনের বেশি কিছু উদ্দেশ্য ছিল। এর মধ্যে একটি হলো কোনো ব্যক্তি যা খেতে ভালোবাসেন তাই খাওয়া! ক্যালোরি বা এ জাতীয় কিছু নিয়ে চিন্তা না করে পছন্দের খাবার খাওয়া। কখনোই ওজনের নির্দিষ্ট সংখ্যার ভিত্তিতে নিজেকে বিচার না করা। বরং এই চিন্তা থেকে বের হয়ে নিজেকে পুরোপুরি উন্মুক্ত ভাবা।

যাইহোক, আমাদের সবাইকে নিজের যত্ন নিতে হবে। শরীর নিয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। এজন্য নেতিবাচক চিন্তার পরিবর্তে ইতিবাচক চিন্তার দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।

Comments

The Daily Star  | English
pharmaceutical industry of Bangladesh

Pharma Sector: From nowhere to a lifesaver

The year 1982 was a watershed in the history of the pharmaceutical industry of Bangladesh as the government stepped in to lay the foundation for its stellar growth in the subsequent decades.

17h ago