গাজীপুর সিটি নির্বাচন

৪৮০ কেন্দ্রের ফল ঘোষণা, ১৬১৯৭ ভোটে বিজয়ী জায়েদা খাতুন

ফলাফল ঘোষণা করছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম। ছবি: রাশেদ সুমন/স্টার

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৪৮০টি কেন্দ্রের ফল ঘোষণা করা হয়েছে। সব কেন্দ্র মিলিয়ে ১৬১৯৭ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার পর এই মিলনায়তনে অবস্থিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে ফলাফল ঘোষণা শুরু করেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম।

সব কেন্দ্রের ফলে দেখা যায়, ৪৮০ কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট।

এ ছাড়া, মাছ প্রতীকে আতিকুল ইসলাম ১৬ হাজার ৯৭৪ ভোট, লাঙ্গল প্রতীকে এম এম নিয়াজ উদ্দিন ১৬ হাজার ৩৬২, হাতপাখা প্রতীকে গাজী আতাউর রহমান ৪৫ হাজার ৩৫২, গোলাপ ফুল প্রতীকে মো. রাজু আহাম্মেদ ৭ হাজার ২০৬, ঘোড়া প্রতীকে মো. হারুন-অর-রাশিদ ২ হাজার ৪২৬ এবং হাতি প্রতীকে সরকার শাহনূর ইসলাম ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট পেয়েছেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আজ সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলেছে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

সকাল ৯টার দিকে গাজীপুরের ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের টঙ্গী দারুস সালাম মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট দেওয়া শেষে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান বলেছিলেন, 'সবসময়ই আমি জনগণের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আজকে জনগণ যাকে নির্বাচিত করবে, আমি সেই রায় অবশ্যই মেনে নেব।'

কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিয়ে জায়েদা খাতুন বলেছিলেন, 'জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী, হানড্রেড পারসেন্ট।'

গাজীপুর সিটি নির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবেই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। ভোটের পরিবেশ সম্পর্কে জায়েদা খাতুনও বলেছিলেন, 'আমার কোনো অভিযোগ নেই। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি ভালো আছে।'

তবে, বেশকিছু কেন্দ্রে নৌকার এজেন্টদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, তারা বাকি প্রতীকের এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে থাকতে দেননি।
 

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

1h ago