ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে যেখান থেকে উঠবেন-নামবেন

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
স্টার ফটো

আজ শনিবার উদ্বোধনের পর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশ আগামীকাল ভোর ৬টা থেকে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।

তবে, এতে ২ ও ৩ চাকার যানবাহন এবং পথচারী চলাচল সম্পূর্ণ নিষেধ। একইসঙ্গে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপর যেকোনো ধরনের যানবাহন দাঁড়ানো ও যানবাহন থেকে নেমে দাঁড়িয়ে ছবি তোলাও সম্পূর্ণ নিষেধ।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, এক্সপ্রেসওয়ের মূল সড়কে সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার এবং ওঠানামার র‍্যাম্পের জন্য সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার।

নির্ধারিত টোল পরিশোধ করে কোন কোন স্থান থেকে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠা-নামা যাবে, তাও জানিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠানামার স্থান

উত্তর থেকে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন ওঠার স্থান

১. হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা।

২. প্রগতি সরণি এবং বিমানবন্দর সড়কের আর্মি গলফ ক্লাব।

উত্তর থেকে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন নামার স্থান

১. বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ।

২. মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে।

৩. ফার্মগেট প্রান্তে ইন্দিরা রোডের পাশে।

দক্ষিণ থেকে উত্তর অভিমুখী যানবাহন ওঠার স্থান

১. বিজয় সরণি ওভারপাসের উত্তর ও দক্ষিণ লেন।

২. বনানী রেলস্টেশনের সামনে।

দক্ষিণ থেকে উত্তর অভিমুখী যানবাহন নামার স্থান

১. মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে।

২. বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউর সামনে বিমানবন্দর সড়ক।

৩. কুড়িল বিশ্বরোড

৪. বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনালের সামনে।

টোল

সরকার নির্ধারিত টোল অনুযায়ী, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ি, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল, মাইক্রোবাস (১৬ সিটের কম) ও হালকা ট্রাকের (৩ টনের কম) জন্য দিতে হবে (ভ্যাটসহ) ৮০ টাকা। আর মাঝারি ট্রাকের জন্য (৬ চাকা পর্যন্ত) ৩২০ টাকা, ৬ চাকার বেশি ট্রাকের জন্য ৪০০ টাকা ও আর সব ধরনের বাসের (১৬ সিট বা এর বেশি) জন্য দিতে হবে ১৬০ টাকা।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

1h ago