ঢাকা শেয়ারবাজারে সূচক কমেছে ৫০ পয়েন্ট

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসই, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, সিএসই, শেয়ারবাজার, শেয়ারের দরপতন,

বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচকের প্রায় ৫০ পয়েন্ট পতন হয়েছে। এদিন ফার্মাসিউটিক্যালস ও প্রকৌশল খাতের বড় কোম্পানিগুলোর শেয়ারের ব্যাপক দরপতন হয়েছে।

আজ বুধবার বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ডিএসইর সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স ৪৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৯ শতাংশ কমে ৬ হাজার ২২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর সূচক ডিএসইএস ১১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮১ শতাংশ কমে ১ হাজার ৩৭২ পয়েন্টে এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমে ২ হাজার ১৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস সর্বোচ্চ ৮ পয়েন্ট হারিয়েছে, এরপর বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস ৪ পয়েন্ট এবং লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ আড়াই পয়েন্ট হারিয়েছে।

ডিএসইতে টার্নওভার কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭৩ কোটি টাকায়, যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ১৭৬ কোটি টাকা।

বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজারে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে ৬১টির দর বেড়েছে, ৩০৫টির কমেছে এবং ৩০টির দর অপরিবর্তিত আছে।

সবচেয়ে বেশি টার্নওভার হয়েছে ফার্মাসিউটিক্যালস খাতে ১৫৯ কোটি টাকার শেয়ার। এরপর আছে প্রকৌশল খাতের ১৪২ কোটি টাকা এবং ব্যাংক খাতের ১১০ কোটি টাকা।

সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ, এরপর প্রকৌশল খাতে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ফার্মাসিউটিক্যালস খাতে শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।

যদিও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কিছুটা ভিন্ন দৃশ্য দেখা গেছে। বন্দর সিটি স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের চেয়ে ১ দশমিক ৯১ শতাংশ বা ৩৪৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৮১১ পয়েন্টে।

১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে সিকদার ইনস্যুরেন্স। এছাড়া আইএফআইসি ব্যাংকের দর বেড়েছে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, আফতাব অটোমোবাইলস ৭ দশমিক ৬ শতাংশ, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ ও ইনফরমেশন সার্ভিসেসের ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ।

বিপরীতে এইচআর টেক্সটাইল ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, বাংলাদেশের সাবমেরিন ক্যাবলস ও কেডিএস এক্সেসরিজ ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ দর কমেছে। আইপিডিসি ফাইন্যান্স ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ ও জিএসপি ফাইন্যান্স ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ দর কমেছে।

Comments

The Daily Star  | English

Interest payments, subsidies soak up almost half of budget

Interest payments and subsidies have absorbed nearly half of Bangladesh’s total budget expenditure in the first seven months of the current fiscal year, underscoring growing fiscal stress and raising concerns over public finances.

2h ago