মার্শের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ দলে নেই স্মিথ, ফ্রেজার

Mitchell Marsh

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে জায়গা হয়নি অভিজ্ঞ ব্যাটার ও সাবেক অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথের। আইপিএলে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে নজর কাড়লেও জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্ককে বিবেচনা করেননি নির্বাচকরা। ১৫ জনের বিশ্বকাপ দলে ঠাঁই করে নিয়েছেন ক্যামেরন গ্রিন, অ্যাস্টন অ্যাগার।

বুধবার মিচেল মার্শকে অধিনায়ক রেখে বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা করেছে অস্ট্রেলিয়া। তাতে বড় চমক বলতে গ্রিন আর অ্যাগারের ফেরা। দুজনেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরলেন প্রায় দেড় বছর পর।

গত এক বছর অন্তর্বতী অধিনায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল মার্শকে। তবে তখনই আভাস ছিল স্পষ্ট। অনুমিতভাবে এই অলরাউন্ডারই নেতৃত্ব দেবেন ক্রিকেট ইতিহাসের সফলতম দলটির।

বিশ্বকাপে অধিনায়কত্ব পেয়ে উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মার্শ,  'দেশের হয়ে খেলাই বিরাট সম্মানের বিষয়। আর এখন তো বিশ্বকাপের মতন মঞ্চে নেতৃত্ব দেব, এতে আমি সম্মানিত। আমাদের সাম্প্রতিক সময়ে বেশ ভালো সাফল্য আছে। আমি আশা করি এটা ধরে রাখব মনে হচ্ছে একটা উন্মুক্ত বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে।'

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অস্ট্রেলিয়া স্কোয়াড: মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), অ্যাস্টন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, টিম ডেভিড, ন্যাথান এলিস, ক্যামেরন গ্রিন, জস হ্যাজেলউড, ট্রেভিস হেড, জস ইংলিস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, মার্কাস স্টয়নিস, ম্যাথু ওয়েড, ডেভিড ওয়ার্নার, অ্যাডাম জাম্পা। 

এই স্কোয়াডে সবচেয়ে বড় খবর হচ্ছে স্মিথের না থাকা। আইসিসির সাদা বলের সরবশেষ পাঁচ আসরে খেলেছেন তিনি। জিতেছেন ১০১৫, ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী দলেও ছিলেন তিনি। তবে ৩৪ পেরুনো ব্যাটারকে এখন আর সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে বিবেচনা করছেন না নির্বাচকরা।

স্মিথ  না থাকলেও মিডল অর্ডার শক্তিশালী করতে আছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিস, টিম ডেভিডের মতন ব্যাটার।

বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া আছে 'বি' গ্রুপে। বার্বাডোজে ৬ জুন ওমানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে অজিদের বিশ্বকাপ। ৯ জুন একই ভেন্যুতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলবে তারা। ১২ জুন অ্যান্টিগায় নামিবিয়া ও ১৬ জুন সেন্ট লুসিয়ায় অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ স্কটল্যান্ড।

Comments

The Daily Star  | English

Disrupting office work: Govt employees can be punished within 8 days

The interim government has moved to amend the Government Service Act-2018 to allow swift disciplinary action against its employees who will be found guilty of disrupting official activities.

7h ago