সেন্ট ভিনসেন্টে বিশ্বকাপের সেই উইকেটের সঙ্গে এবার ভিন্নতা দেখছেন লিটন

Litton Das

সেন্ট ভিনসেন্টে এর আগে তিনটা টি-টোয়েন্টি খেলেছে বাংলাদেশ, এটা চলতি বছরেই বিশ্বকাপে। ওই ম্যাচগুলো ছিলো লো স্কোরিং, উইকেটের মন্থরতায় ব্যাটারদের দিতে হয়েছিলো কঠিন পরীক্ষা। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এবার দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে উইকেট একদম ভিন্ন দেখছেন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লিটন দাস।

বিশ্বকাপে সেন্ট ভিনসেন্টে তিন ম্যাচ খেলে দুইটা জিতেছে বাংলাদেশ, যে ম্যাচ হেরেছ সেই হারে বিদায় নিতে হয়েছে বিশ্বকাপ থেকে। তবে জিতলেও ম্যাচগুলো ছিলো না সহজ। এমনকি নেপালের বিপক্ষেও কঠিন সময় পার করতে হয়েছিলো লাল সবুজের প্রতিনিধিদের।

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৫৯ রান করলেও নেপালের বিপক্ষে ১০৬ রান করেন সাকিব আল হানানরা। যদিও সেই ম্যাচ পরে ২১ রানে জিতে নেয় বাংলাদেশই। আফগানিস্তানের বিপক্ষে আবার ১১৪ রান তাড়ায় গুটিয়ে যায় ১০৫ রানে।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এবার তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের সবগুলো ম্যাচই হবে এই মাঠে। তবে এবার উইকেটে বৈপরীত্য দেখার কথা জানালেন লিটন,  'বিশ্বকাপে যে উইকেট ছিলো আর এখন যে উইকেট আছে তারমধ্যে একটু তফাৎ আছে। গতকাল যখন অনুশীলন করেছি মনে হয়েছে উইকেটটা একইরকম না। তারা হয়ত ভিন্নভাবে বানিয়েছে।'

লিটনের কথায় আভাস উইকেট হয়ত এবার হতে যাচ্ছে ব্যাটিং বান্ধব, আগের মতন মন্থরতায় আড়ষ্ট উইকেট থাকছে না। স্বাগতিক দলের সুবিধায় বড় রানের বাইশগজই রাখা হয়েছে। ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়ে আসা বাংলাদেশের জন্য এটা হতে পারে চ্যালেঞ্জের। সেটা টের পেয়ে তা থেকে বেরিয়ে জেতার পরিকল্পনা করছেন লিটন,  'সাধারণত টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলো আমাদের জন্য কঠিনই হয়। যেহেতু এটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হোম গ্রাউন্ডে খেলা হবে, একটু কঠিন হবে। চেষ্টা করব এখান থেকে কীভাবে বের হয়ে আসা যায় এবং আলো একটা সিরিজ খেলার জন্য।'

সোমবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি। তার আগে রোববার প্রতিকূল আবহাওয়ায় অনুশীলন করতে পারেনি বাংলাদেশ দল। লিটন অবশ্য জানিয়েছেন দলের প্রায় সবাই খেলার মধ্যে থাকায় এটা তেমন কোন সমস্যার কারণ হবে না।

Comments

The Daily Star  | English

Exporters fear losses as India slaps new restrictions

Bangladesh’s exporters fear losses as India has barred the import of several products—including some jute items—through land ports, threatening crucial trade flows and millions of dollars in earnings.

5h ago