পিছিয়ে গেলো মেসিদের নতুন মৌসুমের প্রথম ম্যাচ

শেষ পর্যন্ত পিছিয়েই গেলো লিওনেল মেসিদের নতুন মৌসুমের প্রথম ম্যাচটি। প্রবল তুষারপাতসহ প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে বুধবার পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে ইন্টার মায়ামি ও স্পোর্টিং কানসাস সিটির মধ্যকার কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপের প্রথম রাউন্ডের ম্যাচটি। মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে উত্তর আমেরিকার ফুটবল সংস্থা কনকাকাফ।

ম্যাচটি মূলত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, যা হাভিয়ের মাসচেরানোর দলের জন্য মহাদেশীয় প্রতিযোগিতায় অভিষেক হতো। একই সঙ্গে এই মহাদেশীয় ক্লাব প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নতুন মৌসুম শুরু করার কথা ছিল কানসাসেরও। তবে এখন এটি বুধবার অনুষ্ঠিত হবে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, কানসাস সিটিতে মঙ্গলবার প্রচণ্ড ঠাণ্ডা হাওয়া ও তুষারপাতের কারণে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নেমে আসবে। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় যখন খেলা শুরু হওয়ার সময় তখন তাপমাত্রা থাকবে মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু ঠাণ্ডা প্রভাব বাতাসের একে মাইনাস ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের অনুভূতি সৃষ্টি করবে।

এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া বিভাগ ওই অঞ্চলের জন্য শীতকালীন ঝড়ের সতর্কতা জারি করেছে, যা পূর্ব-মধ্য ও উত্তর-পূর্ব কানসাস এবং মধ্য ও পশ্চিম-মধ্য মিসৌরিকে অন্তর্ভুক্ত করে।

'চিলড্রেনস মার্সি পার্কে ম্যাচ স্থগিত করার সিদ্ধান্তটি খেলোয়াড় ও দর্শকদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নেওয়া হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট দুই ক্লাব ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে,' এক বিবৃতিতে জানিয়েছে কনকাকাফ।

সংস্থাটি আরও জানায়, মাঠে তুষার জমার সম্ভাবনাও ম্যাচ স্থগিতের অন্যতম কারণ। দ্বিতীয় লেগের ম্যাচটি ২৫ ফেব্রুয়ারি মায়ামির চেজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে, যেখানে বিজয়ী দল শেষ ষোলোতে জামাইকার কাভালিয়ারের মুখোমুখি হবে।

চ্যাম্পিয়ন্স কাপ, যা আগে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ নামে পরিচিত ছিল, কনকাকাফের আয়োজিত বার্ষিক আন্তর্জাতিক ক্লাব প্রতিযোগিতা। এটি উত্তর আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের ক্লাবগুলোর জন্য সর্বোচ্চ মর্যাদার মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

5h ago