টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি

messi ronaldo
ফাইল ছবি

ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রকাশিত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয় করা ক্রীড়াবিদদের তালিকার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। টানা তৃতীয় ও ক্যারিয়ারে পঞ্চমবারের মতো সবার ওপরে অবস্থান করছেন পর্তুগালের অভিজ্ঞ ফুটবলার।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত অর্থ ও বাণিজ্যবিষয়ক সাময়িকী ফোর্বস শুক্রবার এই তালিকা প্রকাশ করেছে। রোনালদো শীর্ষস্থান দখলে রাখলেও অবনতি হয়েছে আরেক তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসির। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী ফরোয়ার্ড দুই ধাপ পিছিয়ে পাঁচে নেমে গেছেন।

সৌদি প্রো লিগের ক্লাব আল নাসরে যোগ দেওয়ার পর রোনালদোর আনুমানিক মোট আয় দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৩৩৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা।

৪০ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড রোনালদোর আয় গত বছরের তুলনায় বেড়েছে এক কোটি ৫০ লাখ ডলার। এর পেছনে বড় অবদান মাঠের বাইরের বিভিন্ন বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতা ও চুক্তির, যেখানে ভূমিকা আছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রোনালদোর বিপুল সংখ্যক অনুসারীর। চলতি মে মাসের হিসাব অনুযায়ী, তার মোট অনুসারীর সংখ্যা ৯৩ কোটি ৯০ লাখ।

বাস্কেটবল তারকা স্টিফেন কারি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন। গোল্ডেন স্টেট ওয়ারিয়র্সের পয়েন্ট গার্ডের আয় ১৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার। তিনে আছেন বক্সার টাইসন ফিউরি ১৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার আয় নিয়ে। আমেরিকান ফুটবল তারকা ডাক প্রেসকট চতুর্থ স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন। ডালাস কাউবয়েজের কোয়ার্টারব্যাকের আয় ১৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার।

মেজর সকার লিগের ক্লাব ইন্টার মায়ামির মেসির আয় গত বছরের সমানই আছে। তার আয় ১৩ কোট ৫০ লাখ ডলার। বাস্কেটবল তারকা লেব্রন জেমস ১৩ কোটি ৩৮ লাখ ডলার আয় নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন।

সাতে উঠে এসেছেন বেসবল তারকা হুয়ান সোতো। নিউইয়র্ক মেটসের আউটফিল্ডারের আয় ১১ কোটি ৪০ লাখ ইউরো। সেরা দশে থাকা তৃতীয় ফুটবলার ফ্রান্সের করিম বেনজেমা। প্রো লিগের ক্লাব আল ইত্তিহাদের স্ট্রাইকার আট নম্বরে আছেন ১০ কোটি ৪০ লাখ ডলার আয় নিয়ে।

বেসবল দল লস অ্যাঞ্জেলস ডজার্সের শোহেই ওহতানি নবম স্থান দখল করেছেন ১০ কোটি ২৫ লাখ ডলার আয় নিয়ে। দশে থাকা বাস্কেটবল তারকা কেভিন ডুরান্টের আয় ১০ কোটি ১৪ লাখ ডলার।

Comments

The Daily Star  | English

Eid meat: Stories of sacrifice, sharing and struggle

While the well-off fulfilled their religious duty by sacrificing cows and goats, crowds of people -- less fortunate and often overlooked -- stood patiently outside gates, waiting for a small share of meat they could take home to their families

11h ago