দেশের কন্ডিশনেও নাকি লিটনদের মানিয়ে নিতে সমস্যা!

দেশের বাইরে গেলে কন্ডিশন হয়ে যায় বড় ফ্যাক্টর। পেশাদারি ক্রিকেটের যুগেও তবু এই অজুহাত মেনে নেওয়া হয়। তবে দেশের মাঠেও নাকি কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে ক্রিকেটারদের। এমন বিস্ময়কর কথা বলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করে আসা লিটন দাস।
Liton Das & Imrul Kayes
দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করে আসা লিটন-ইমরুল, বিপিএলের প্রথম ম্যাচে দুজনেই ব্যর্থ। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

দেশের বাইরে গেলে কন্ডিশন হয়ে যায় বড় ফ্যাক্টর। পেশাদারি ক্রিকেটের যুগেও তবু এই অজুহাত মেনে নেওয়া হয়। তবে দেশের মাঠেও নাকি কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে ক্রিকেটারদের। এমন বিস্ময়কর কথা বলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করে আসা লিটন দাস।

এবারের বিপিএলে এই পর্যন্ত চার ম্যাচ হয়েছে। রান ফুয়ারা ছুটিয়েছেন বিদেশিরা অথচ তাতে দেশের কেউই পাননি ফিফটির দেখা। সর্বোচ্চ ৪৭ রান এসেছে রনি তালুকদারের ব্যাট থেকে। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে থাকাদের মধ্যে নেই। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে নাজেহাল হওয়ার প্রভাব কি তবে এখনো রয়ে গেল? লিটনের উত্তর, ‘জিনিসটা এমন নয়। আপনি যদি দেখেন, টি-টোয়েন্টিতে কেউ কখনও ভাল করে, আবার খারাপ করে। এমন হতেই পারে যে আমরা খারাপ খেলতে পারি। তাই বলে এমন না আমরা ওটাই ধরে রেখে চলছি। এখানে কন্ডিশনটা পুরোপুরি আলাদা। এডজাস্ট হতে একটু সময় লাগবে। অনেক দিনের একটা সফর করে এসেছি আমরা।'

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে প্রথম ম্যাচে দুই চার আর এক ছক্কায় ২১ রান করেন লিটন। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে থাকা কোন ব্যাটসম্যান এখনো ২৫ রানই করতে পারেননি। কেবল সৌম্য সরকার ছাড়া বাকি সবাই খেলে ফেলেছেন অন্তত একটি করে ম্যাচ।

লিটন তবু দায় দিলেন কন্ডিশনের, ‘অনেকদিন ধরে আমরা অন্য উইকেটে খেলে এসেছি। আবার এসে মানিয়ে নেওয়া একটু হলেও কঠিন। মনে হচ্ছে উইকেট একটু ধীরগতির। যে কারণে একটু হলেও সমস্যা হচ্ছে। আর টি-টোয়েন্টি খেলায় এত চিন্তা করার সময় নেই।'

সারা বছর দেশের মাঠে খেলে মাসদেড়েকের ভিন দেশ সফরেই দেশের কন্ডিশন অচেনা হয় কি করে? এর ব্যাখ্যা খোলাসা করেননি লিটন। 

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

6h ago