এ কোন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি?

কয়েকদিন থেকেই অনলাইনে জোর জল্পনা চলছে এই নতুন ‘অ্যাঞ্জেলিনা জোলি’-কে নিয়ে। খবরটি প্রথম ছাপা হয় বেলজিয়ামের একটি ওয়েবসাইট ‘সুদ ইনফো’-য়। এরপর, তা লুফে নেয় যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশের বেশকিছু গণমাধ্যম। কিন্তু, সন্দেহ থেকেই যায় পাঠকদের মনে। কেননা, হলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনার মতো নিজের চেহারা বানাতে ৫০ বার সার্জারি করার দাবি করেছেন এক ইরানী তরুণী।
Look Like Angelina Jolie
হলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনার মতো নিজের চেহারা বানাতে ৫০ বার সার্জারি করার দাবি করেছেন ইরানী তরুণী সহর তাবার। ছবি: সহর তাবার এর ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া

কয়েকদিন থেকেই অনলাইনে জোর জল্পনা চলছে এই নতুন ‘অ্যাঞ্জেলিনা জোলি’-কে নিয়ে। খবরটি প্রথম ছাপা হয় বেলজিয়ামের একটি ওয়েবসাইট ‘সুদ ইনফো’-য়। এরপর, তা লুফে নেয় যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশের বেশকিছু গণমাধ্যম। কিন্তু, সন্দেহ থেকেই যায় পাঠকদের মনে। কেননা, হলিউডের প্রখ্যাত অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনার মতো নিজের চেহারা বানাতে ৫০ বার সার্জারি করার দাবি করেছেন এক ইরানী তরুণী।

খবরে প্রকাশ, ১৯৯৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে জন্ম নেওয়া তেহরানের অধিবাসী সহর তাবার অস্কার বিজয়ী জোলির ‘চরম ভক্ত।’ তাই নিজের আসল চেহারাকে জোলির মতো করতে তাঁকে ৫০ বার ডাক্তারদের ছুরি-কাঁচির নিচে বসতে হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

গত ২৮ নভেম্বর সার্জারির আগে ও পরের কয়েকটি ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন তাবার। তাঁর প্রায় পাঁচ লাখ ইনস্টাগ্রাম অনুসারীর কাছে দ্রুতই পৌঁছে যায় ছবিগুলো। একসময় ভাইরাল হয়ে উঠে সেসব ছবি। এরপর, সংবাদ শিরোনামেও আসেন তিনি।

তবে সেই ছবিগুলো ‘ফটোশপ’-করা কী না তা নিয়ে বিতর্কের অবসান হয়নি এখনো। তাবারকে ‘জোম্বি’ খেতাব দেওয়া ভক্তরাই তুলেছেন এমন প্রশ্ন।

এদিকে, ফার্সি ভাষায় তাবারের দেওয়া একটি ভিডিও বার্তাও প্রকাশ করেছে ব্রিটেনের ‘দ্য সান’-সহ বিভিন্ন গণমাধ্যম। কিন্তু, সেখানে অ্যাঞ্জেলিনার কথা উল্লেখ করেননি তাবার। তবে, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম এ ঘটনার সত্যতা নিয়ে কাজ করলেও এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোন নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি তারা।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

7h ago