কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী ইমরুল

ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশই ফেভারিট বলে একবাক্য সায় দিয়েছেন সাকিব, মাশরাফি, তামিমরা। ইমরুল কায়েস নিজেদের এগিয়ে রেখেও শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে চান মাঠে নেমেই।
ফাইল ছবি

ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশই ফেভারিট বলে একবাক্য সায় দিয়েছেন সাকিব, মাশরাফি, তামিমরা। ইমরুল কায়েস নিজেদের এগিয়ে রেখেও শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে চান মাঠে নেমেই। 

শুক্রবার ঘন কুয়াশায় অনুশীলন শুরু হয় বেশখানিকটা দেরিতে। পরের দিন প্রস্তুতি ম্যাচ তাই বোলাররা সকালটা কাটিয়েছেন জিমে। সেন্টার উইকেটে ব্যাটিং ঝালিয়ে নিয়েছেন ব্যাটসম্যানরা। 

এই সিরিজে প্রধান কোচ ছাড়াই প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ দল। টেকনিক্যাল ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদের সঙ্গে আছেন সহকারী কোচ রিচার্ড হ্যালসল, স্পিন কোচ সুনীল যোশী। ছুটি কাটিয়ে শুক্রবারই দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ। হাথুরুসিংহে ছাড়া সবই আগের মতো। ইমরুল খুঁজে পাচ্ছেন না নতুন কিছু, 

‘নতুন কিছু না আসলে। এখানে আমরা অনেকদিন ধরেই অনুশীলন করছি। সুজন ভাই (খালেদ মাহমুদ) আছে, উনি আমাদের অনেক হেল্প করছে। উনাকে আমরা ভালোভাবে চিনি, উনিও আমাদের চেনে। সব  মিলিয়ে আমাদের যেসব জায়গায় উন্নতি দরকার সেগুলো নিয়ে কাজ করছি।’ 

এখনো কোন ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের শিরোপা জেতেনি বাংলাদেশ দল। এবার মনে করা হচ্ছে শ্রীলঙ্কা আর জিম্বাবুয়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে টাইগার স্কোয়াড। ইমরুল কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী, ‘সবাই জানে আমাদের কন্ডিশনে আমরা কেমন দল। এটা মুখে বলার থেকে কাজে করে দেখাতে পারি তাহলে সেটাই ভাল হবে। ’

এখনো ত্রিদেশীয় সিরিজের ওয়ানডে দল দেওয়া হয়নি। তাতে ইমরুল থাকবেন কিনা নিশ্চিত নয়। দলে থাকা, না থাকা নিয়ে বাড়তি কিছু চিন্তা করতে চান না তিনি, ‘না এইগুলা নিয়ে চিন্তা করি না। আর যতদিন খেলব নিজের ব্যাটিং নিয়েই কাজ করতে হবে। কারণ কোন ব্যাটসম্যানই তার পারফেকশনের জায়গায় যেতে পারে না। কাজেই যতদিন খেলতে হয় কাজ করতে হবে।’

আগেরদিন অনুশীলনে আঙুলে চোট পেয়েছিলেন ইমরুল কায়েস আর সৌম্য সরকার। এদিন সকালে বুড়ো আঙুল ফেটে বেশ খানিকটা রক্ত ঝরেছে সাব্বির রহমানের। তবে কারো চোটই গুরুতর কিছু নয় বলে নিশ্চিত করলেন ইমরুল, ‘না এটা গুরুতর কিছু না। আজকে হয়ত লাগছে আমার মনে হয় সবাই কাল (শনিবার) প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারবে।’

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

7h ago