চট্টগ্রামের উইকেট নিয়ে হা হুতাশ শ্রীলঙ্কার

চট্টগ্রামের উইকেট থেকে বোলাররা সহায়তা না পাওয়ায় হতাশ শ্রীলঙ্কা। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

চট্টগ্রাম টেস্টের পাঁচদিনে দুদল মিলে খেলতে পেরেছে তিন ইনিংস। তাতেই হয়েছে ১৫৩৩ রান। উইকেট পড়েছে মোট ২৪টি। ব্যাটসম্যানদের জন্য এমন স্বর্গ টেস্টের জন্য ভালো নয় বলে মনে করেন শ্রীলঙ্কান ওপেনার দিমুথ করুনারত্নে। পরের টেস্টে স্পোর্টিং উইকেটে প্রত্যাশা তাদের।

প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ৫১৩ রানের জবাবে ৯ উইকেটে ৭১৩ রান করে ইনিংস ঘোষণা দেয় শ্রীলঙ্কা। ২০০ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ আবার ৫ উইকেটে ৩০৭ রান তুললে খেলার জন্য বাকি ছিল কেবল এক ঘণ্টা। তখন দুই অধিনায়ক মেনে নেন ড্র। ম্যাচ শেষে উইকেট নিয়ে তাই হা-হুতাশ লঙ্কানদের, ‘আমার মনে হয় না এটা টেস্টের জন্য ভালো উইকেট। কারণ এরমধ্যে ১৫০০ রান হয়েছে। আমার মনে হয় বোলারদের জন্যও কিছু থাকা উচিত ছিল। পরের টেস্টে সমান-সমান (ব্যাটে-বলে) উইকেট চাইব।’

চতুর্থ ও পঞ্চম দিনে উইকেট থেকে টার্ন পাওয়ার আশা করেছিল শ্রীলঙ্কা। তা না দেখায় বেশ হতবাক করুনারত্নে, ‘এমনিতে উপমহাদেশের পিচে চতুর্থ ও পঞ্চম দিনে টার্ন থাকে। এখানে টার্ন -বাউন্স কোনটাই ছিল না। ব্যাটসম্যানরা ব্যাকফুটেও শট খেলতে পেরেছে। কেউ সেট হলেই বড় ইনিংস খেলেছে। অনেক বড় ইনিংস এসেছে।’

তবে উইকেট যাইহোক দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করা মুমিনুল হককে বাহবা দিতে কার্পণ্য করেননি লঙ্কান ওপেনার, ‘কৃতিত্বটা মুমিনুলকে দিতে হবে। দুই ইনিংসেই সে দারুণ ব্যাট করেছে। পঞ্চম দিনের সকালের সেশন গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমরা যদি একাধিক উইকেট নিতে পারতাম, সুযোগ থাকত। মুমিনুল আর লিটন খুব ভাল খেলেছে। বোলারদের জন্য বিশেষ কিছু করার ছিল না। এখানে কোন টার্ন-বাউন্স ছিল না।’

Comments

The Daily Star  | English

Beyond development paradox & unnayan without democracy

As Bangladesh seeks to recalibrate its path in the aftermath of recent upheavals, the time is ripe to revisit an oft-invoked but under-examined agenda: institutional reform. Institutions are crucial to understand, as they are foundational for governance, transformation, and economic development.

16h ago