'ঈশ্বর চেয়েছেন বলেই দ্বিতীয় রাউন্ডে আর্জেন্টিনা'

দারুণ রোমাঞ্চকর এক জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। আর তাতেই দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত। অথচ ম্যাচের পর্যায়ে মনে হয়েছিল ২০০২ বিশ্বকাপের পরিণতিই হতে যাচ্ছে তাদের। আর তা না হওয়ায় ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিয়েছেন দলের অধিনায়ক লিওনেল মেসি। ঈশ্বর চেয়েছিলেন বলেই আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠতে পেরেছেন বলে মনে করেন এ ক্ষুদে জাদুকর।
দ্বিতীয় রাউন্ডে আর্জেন্টিনা

দারুণ রোমাঞ্চকর এক জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। আর তাতেই দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত। অথচ ম্যাচের পর্যায়ে মনে হয়েছিল ২০০২ বিশ্বকাপের পরিণতিই হতে যাচ্ছে তাদের। আর তা না হওয়ায় ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিয়েছেন দলের অধিনায়ক লিওনেল মেসি। ঈশ্বর চেয়েছিলেন বলেই আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠতে পেরেছেন বলে মনে করেন এ ক্ষুদে জাদুকর।

সেন্ট পিটার্সবার্গে এদিন ম্যাচের ১৪ মিনিটেই মেসির গোলেই এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। কিন্তু বিরতির পর পেনাল্টি গোলে সমতায় ফেরে নাইজেরিয়া। আর তাতেই আবার ভাগ্যটা ঝুলে যায়। কিন্তু ভাগ্য বিধাতা হয়তো সত্যিই আর্জেন্টাইনদের সঙ্গে ছিল। তা না হলে এদিন সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার মার্কোস রোহোর গোলে কেন জয় পাবেন?

তবে কষ্টকর এ জয়টি নিজেদের প্রাপ্য ছিল বলেই মনে করেন মেসি। আর তাতে যে ঈশ্বরের আশীর্বাদ ছিল সেটা জানাতেও ভোলেননি তিনি, ‘এভাবে জয়টা সত্যিই খুব দারুণ একটা ব্যাপার। এ আনন্দটা আমাদের প্রাপ্য ছিল।  আমরা জানতাম ঈশ্বর আমাদের সঙ্গেই আছেন। এবং সে আমাদের (বিশ্বকাপ) বের করে দিতে চাননি। ’

আর এমন দারুণ  এক জয়ের পর সমর্থকদের ধন্যবাদ জানাতেও ভোলেননি মেসি। বিশেষ করে বাজে সময়েও তাদের সঙ্গে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি, ‘আমার মনে হয় এখানে যে সকল সমর্থক আছে এবং যারা আর্জেন্টিনায় আছে তাদের সবার ত্যাগের জন্য আমাদের এ জয়। জাতীয় দলের জার্সি সবকিছুর ঊর্ধ্বে।’

তবে শেষ দিকে এসে এ জয় পাওয়ায় দ্বিতীয় রাউন্ডে কঠিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হতে হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে। আগামী ৩০ জুন তাদের প্রতিপক্ষ ১৯৯৮ সালের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। দারুণ শক্তিশালী দলটি সাম্প্রতিক সময়ে দারুণ ছন্দেও আছে। তবে এতো কিছু ভাবার সময় কই মেসিদের। আপাতত বুদ হয়ে আছেন গ্রুপ পর্ব উতরানোর আনন্দেই।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago