ভুল বেঞ্চে অঁরি, দেখিয়ে দিবেন জিরুদ

রাবণের আপন ছোট ভাই বিভীষণ। কিন্তু সীতাকে অপহরণ করায় ভাইকে সঙ্গ না দিয়ে যোগ দেন রামের সঙ্গে। আর তাতেই লঙ্কার পতন। কারণ নিজ দেশের গোপন কথা যে বলে দিয়েছিলেন তিনি। ঠিক এমন কিছুরই ভয় পাচ্ছে ফ্রান্স। কারণ তাদের ঘরের ছেলে থিয়েরি অঁরি যে যোগ দিয়েছেন বেলজিয়ামের সহকারী কোচ হিসেবে। তবে তাকে ভুল প্রমাণ করতে চান দলের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার অলিভার জিরুদ।

রাবণের আপন ছোট ভাই বিভীষণ। কিন্তু সীতাকে অপহরণ করায় ভাইকে সঙ্গ না দিয়ে যোগ দেন রামের সঙ্গে। আর তাতেই লঙ্কার পতন। কারণ নিজ দেশের গোপন কথা যে বলে দিয়েছিলেন তিনি। ঠিক এমন কিছুরই ভয় পাচ্ছে ফ্রান্স। কারণ তাদের ঘরের ছেলে থিয়েরি অঁরি যে যোগ দিয়েছেন বেলজিয়ামের সহকারী কোচ হিসেবে। তবে তাকে ভুল প্রমাণ করতে চান দলের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার অলিভার জিরুদ।

ফ্রান্সের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ছিলেন অঁরি। ২০০৬ বিশ্বকাপে দলকে ফাইনালে তোলার অন্যতম নায়ক ছিলেন তিনি। আর ২০১০ বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলাই হতো না অঁরি না থাকলে। বাছাই পর্বে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তার অ্যাসিস্ট থেকে করা গোলেই যে পার পায় দলটি। সেই ফরাসী তারকা এবার বেলজিয়ামের সহকারী কোচের দায়িত্ব পালন করছেন। এখন পর্যন্ত কাজটা করেও যাচ্ছেন দারুণ।

তবে সেমিফাইনালে এবার নিজ দেশের বিপক্ষে মুখোমুখি হচ্ছেন অঁরি। আর এ ব্যাপারটি ভালো লাগছে না জিরুদের। তাকে ভুল প্রমাণ করার লক্ষ্য নিয়েই মাঠে নামবেন এ ফরোয়ার্ড, ‘এটা খুবই উদ্ভট একটা ব্যাপার থিয়েরি এই ম্যাচে আমাদের বিপক্ষে। আমি খুবই গর্বিত হব থিয়েরিকে দেখিয়ে দিতে পারলে যে সে ভুল ক্যাম্প বেছে নিয়েছে। আমি পছন্দ করব থিয়েরি আমাদের পক্ষে থাকলে। এবং আমাকে এবং আমার ফ্রান্সের ফরোয়ার্ডের পরামর্শ দিলে। কিন্তু এ নিয়ে আমি ঈর্ষান্বিত নই।’

তবে ৩১ বছর বয়সী জিরুদের সঙ্গে সম্পর্কটা খুব একটা ভালো নয় অঁরির। জিরুদ সম্পর্কে মাঝে মধ্যেই সমালোচনা করেছেন অঁরি। তাই এ ম্যাচের মধ্যেও আলাদা একটি দ্বৈরথ দেখছেন অনেকেই। কিন্তু এ সব বিষয়কে পাত্তা দিচ্ছেন না জিরুদ, ‘এটা অনেক বছর হয়ে গেছে সে আমার সম্পর্কে কি বলেছে। আমার কাজ হচ্ছে মাঠে ভালো খেলা। যতটা ভালোভাবে ফ্রান্সের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা। এটা তার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ একটা ম্যাচ।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago