মদ্রিচকে নিয়ে গর্বিত রাকিতিচ

শক্তির বিচারে পিছিয়ে থাকলেও মাঠের খেলায় কখনোই পিছিয়ে ছিল না ক্রোয়েশিয়া। সমান তালেই লড়েছে। সেরা আক্রমণগুলো করেছে তারাই। কিন্তু ধারার বিপরীতে গোল খেয়ে হারতে হয়েছে তাদেরই। আর টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ের তকমাটা জিতে নিয়েছেন ক্রোয়েট অধিনায়ক লুকা মদ্রিচই। তাই তাকে নিয়ে গর্বিত সতীর্থ ইভান রাকিতিচ।
লুকা মদ্রিচ-ইভান রাকিতিচ

শক্তির বিচারে পিছিয়ে থাকলেও মাঠের খেলায় কখনোই পিছিয়ে ছিল না ক্রোয়েশিয়া। সমান তালেই লড়েছে। সেরা আক্রমণগুলো করেছে তারাই। কিন্তু ধারার বিপরীতে গোল খেয়ে হারতে হয়েছে তাদেরই। তবে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ের তকমাটা জিতে নিয়েছেন ক্রোয়েট অধিনায়ক লুকা মদ্রিচই। তাই তাকে নিয়ে গর্বিত সতীর্থ ইভান রাকিতিচ।

এবারের আসরে দুটি গোল করেছেন মদ্রিচ। তিনবার হয়েছে ম্যাচ অব দ্য ম্যাচ। তাতেই গোল্ডেন বল জিতে নেন মদ্রিচ। ড্রেসিং রুমে তার সঙ্গে ছবি তোলেন রাকিতিচ। এরপর নিজের ব্যক্তিগত ইনস্টাগ্রামে সে ছবি আপ দিয়ে ক্যাপশনে লিখেন, ‘ভাই মদ্রিচ, তুমি জানো না আমি তোমার জন্য কতটা গর্বিত। সব ঠিক আছে। চল আমাদের পরিবার ও সকল ক্রোয়েটদের নিয়ে উৎসব করি। ক্রোয়েট হওয়ার চেয়ে বড় কিছু নেই। ক্রোয়েটরা সবার ঊর্ধ্বে। গর্বিত।’

আরও পড়ুন ঃ ফ্রান্স তো ফুটবলই খেলেনি: লভরেন

চলতি আসরের শুরু থেকেই দারুণ ফুটবল খেলেছে ক্রোয়েশিয়া। আর তাদের মাঝ মাঠের মূল কারিগর ছিলেন মদ্রিচ। প্রায় একাই দলকে ফাইনালে টেনে নিয়ে গেছেন। অবশ্য দারুণ খেলেছেন সতীর্থ রাকিতিচও। মূলত এ দুই জনের কারণেই নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ সাফল্য পায় দলটি। ভাগ্যটা সঙ্গে থাকলে আরও ভালো কিছু হলেও হতে পারতো।

তবে বিশ্বকাপ না জিতলেও কোটি কোটি ফুটবল ভক্তদের হৃদয় ঠিকই জিতে নিয়েছে ক্রোয়েটরা। ফাইনালে সিংহভাগ সমর্থন পেয়েছিল তারাই। লাল-সাদা রঙেই সেজেছিল লুঝনিকি স্টেডিয়াম। তাই শিরোপা না পেয়েও চ্যাম্পিয়ন তারাই। ম্যাচ শেষে মদ্রিচও জানিয়েছিলেন এমনটাই, ‘‘সেরা খেলোয়াড়ের পুরষ্কার পেয়ে আমি গর্বিত বোধ করছি। সবার অবিশ্বাস্য সমর্থন আমাকে আরও সুখি করেছে। আপনি জানেন হার সত্ত্বেও আপনি অনেক বড় কিছু পেতে পারেন।’

আরও পড়ুন ঃ ফ্রান্স কোথায়, বিশ্বকাপ তো জিতল আফ্রিকা!

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago