ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর শক্তি নিয়ে কি ভাবছেন মেসি?

অনেক বছর ধরেই বড় বাজেটে বেশ শক্তিশালী দল গড়ছে স্পেনের ক্লাবগুলো। যার ফলে গত পাঁচ বছর ধরেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা গিয়েছে স্পেনে। যার চারটিই নিয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। তবে এবার স্পেনের দলগুলোর সঙ্গে অন্যান্য ক্লাব বিশেষ করে ম্যানচেস্টার, পিএসজি, বায়ার্ন মিউনিখের মতো ক্লাবগুলোর শক্তির পার্থক্য খুব কম বলেই মনে করছেন লিওনেল মেসি।

অনেক বছর ধরেই বড় বাজেটে বেশ শক্তিশালী দল গড়ছে স্পেনের ক্লাবগুলো। যার ফলে গত পাঁচ বছর ধরেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা গিয়েছে স্পেনে। যার চারটিই নিয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। তবে এবার স্পেনের দলগুলোর সঙ্গে অন্যান্য ক্লাব বিশেষ করে ম্যানচেস্টার, পিএসজি, বায়ার্ন মিউনিখের মতো ক্লাবগুলোর শক্তির পার্থক্য খুব কম বলেই মনে করছেন লিওনেল মেসি।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বরাবরের মতো ফেভারিট রিয়াল। তবে চলতি মৌসুমে রিয়াল ছেড়ে ইতালিয়ান জায়ান্ট জুভেন্টাসে যোগ দিয়েছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। তাই চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এবার ইতালিয়ান ক্লাবটিকে অন্যতম ফেভারিট মানতেই হচ্ছে। কারণ চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রোনালদোর সাফল্য যে ঈর্ষনীয়। আর গত মৌসুমে রেকর্ড ট্রান্সফারে নেইমারকে কিনে নিয়েছে পিএসজি। দলের কিলিয়ান এমবাপে বিশ্বের দ্বিতীয় দামী খেলোয়াড়। সবমিলিয়ে পিএসজি ভয়ংকর প্রতিপক্ষ।

মেসির মতে এ ধরনের দলগুলোর শক্তির মূল উৎসই হচ্ছে টাকা। ক্লাবের মালিকরা কাড়িকাড়ি টাকা ঢালার কারণে বেশ কিছু ক্লাবই প্রায় সমান শক্তিধরে রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করেন এ আর্জেন্টাইন। রেডিও কাতালুনিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আগে সবাই বার্সেলোনা কিংবা রিয়াল মাদ্রিদে খেলতে চাইত, কারণ তারাই ছিল সেরা। কিন্তু এখন অনেক কঠিন। ম্যানচেস্টার, পিএসজি, (রিয়াল) মাদ্রিদ, আমরা (বার্সেলোনা), বায়ার্ন (মিউনিখ) এবং ইতালিয়ান ক্লাবগুলোর মধ্যে পার্থক্য কমে এসেছে।’

 ‘বর্তমানে ক্লাবগুলোর অনেক টাকা। আর এ কারণেই খেলোয়াড়েরা দল বদল করছে। যেখানে বেশি টাকা পাচ্ছে সেখানেই সবাই ঝুঁকছে। সব কিছু বদলে গেছে। ক্লাবগুলো এখন মাল্টি মিলিয়নার।’ – কারণ ব্যাখ্যা করে এমনটাই বলেন মেসি।

চলতি মৌসুমে মেসি ইন্টার মিলানে যাচ্ছেন বলে গুঞ্জন উঠেছিল। এছাড়া ম্যানচেস্টার সিটি অনেক দিন থেকেই মেসির পেছনে লেগেই আছে। তবে পাঁচ বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী আপাতত বার্সেলোনা ছাড়ছেন না বলেই জানান, ‘আমি একটা জিনিসই ভাবি আমাকে খেলতে হবে। (দল বদলের) যখন সময় হবে তখন ভাববো। আমি এখানে আমার চুক্তি শেষ করতে চাই। এরপরে ভাববো আমি এখানে থাকব নাকি অন্য কোথাও যাব। বর্তমানে এ নিয়ে ভাবছি না।’

Comments

The Daily Star  | English
government changed office hours

Govt office hours 9am-3pm from Sunday to Tuesday

The government offices will be open from 9:00am to 3:00pm for the next three days -- from Sunday to Tuesday -- this week, Public Administration Minister Farhad Hossain said today

1h ago