সেই রোনালদোকে রামোসের খোঁচা

এইতো খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। এক সঙ্গেই খেলতেন রিয়াল মাদ্রিদের তাঁবুতে। ক্লাবের হয়ে বহু যুদ্ধের সারথি তারা দু’জন। তাও টানা নয় বছর। তবে দল বদলে চলতি মৌসুমের শুরুতে জুভেন্টাসে চলে গিয়েছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। আর রিয়ালেই আছেন সের্জিও রামোস। সদ্য সাবেক হওয়া সতীর্থকে খোঁচা মেরে অতিরিক্ত প্রচার পাওয়া খেলোয়াড় বললেন এ স্প্যানিশ তারকা।

এইতো খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। এক সঙ্গেই খেলতেন রিয়াল মাদ্রিদের তাঁবুতে। ক্লাবের হয়ে বহু যুদ্ধের সারথি তারা দু’জন। তাও টানা নয় বছর। তবে দল বদলে চলতি মৌসুমের শুরুতে জুভেন্টাসে চলে গিয়েছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। আর রিয়ালেই আছেন সের্জিও রামোস। সদ্য সাবেক হওয়া সতীর্থকে খোঁচা মেরে অতিরিক্ত প্রচার পাওয়া খেলোয়াড় বললেন এ স্প্যানিশ তারকা।

ঘটনার সূত্রপাত ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরষ্কার নিয়ে। রামোস মনে করেন ব্যালন ডি’অরের দাবীদার বর্তমান ক্লাব সতীর্থ ক্রোয়েশিয়ার লুকা মদ্রিচই। কদিন আগেই এ ক্রোয়েট জিতেছেন উয়েফার বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব। আর এ ফলাফলকে লজ্জাজনক বলেছিলেন রোনালদোর এজেন্ট জর্জ মেন্ডিস। ব্যালন ডি’অরের যোগ্য রোনালদোকেই বলেছিলেন তিনি।

তবে মেন্ডিসের কথাকে পাত্তা না দিয়ে মদ্রিচকেই বর্তমান বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় বললেন রামোস। পরোক্ষভাবে রোনালদোকে অতিরিক্ত প্রচার পাওয়া খেলোয়াড় বলেন তিনি। ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রামোস বলেন, ‘হয়তো কিছু খেলোয়াড় আছে যাদের অনেক প্রচার। যাদের নাম অনেক বড়। কিন্তু মদ্রিচই এ পুরষ্কারের প্রাপ্য।’

ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের তালিকায় রোনালদো ও মদ্রিচের সঙ্গে রয়েছেন লিভারপুলের মিশরীয় তারকা মোহাম্মদ সালাহ। তবে অতিরিক্ত প্রচার পাওয়া খেলোয়াড় বলতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা রোনালদোকেই ইঙ্গিত করেছেন রামোস।

রোনালদোর এজেন্ট মেন্ডিসের কথাকে অবশ্য গুরুত্ব দেননি রামোস। বিষয়টি তার নিজস্ব মতামত বলেই এড়িয়ে গিয়েছেন তিনি, ‘আমি মেন্ডিসের কথার কোন উত্তর দিব না। প্রত্যেকেরই মতামত দেওয়ার অধিকার আছে। তোষামোদ ও সমালোচনা সবসময়ই চলে আসছে। যা চায় তাই নিয়ে তারা কথা বলতেই পাড়ে। তবে আমার মতে এ পুরষ্কারের একমাত্র দাবীদার মদ্রিচ।’

চলতি মৌসুমে ১০৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে রিয়াল ছেড়ে জুভেন্টাসে নাম লেখান রোনালদো। তবে নতুন ক্লাবে এখনও নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি এ পর্তুগিজ। তিন ম্যাচ খেলেও এখন গোলহীন এ তারকা।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

8h ago