এখনও শতভাগ ফিট নন নেইমার

ডান পায়ের হাড় ভেঙে যাওয়ায় গত মৌসুমের বেশ লম্বা সময়ই ছিলেন মাঠের বাইরে। তবে ইনজুরি কাটিয়ে শেষ দিকে বিশ্বকাপ দিয়ে ফিরেছেন নেইমার। কিন্তু শতভাগ ফিট ছিলেন না বলেই জানিয়েছিলেন। এরপর কেটে গেছে প্রায় দুই মাস। কিন্তু এখনও শতভাগ ফিট হতে পারেননি প্যারিস সেইন্ট জার্মেইর (পিএসজি) এ ব্রাজিলিয়ান তারকা।

ডান পায়ের হাড় ভেঙে যাওয়ায় গত মৌসুমের বেশ লম্বা সময়ই ছিলেন মাঠের বাইরে। তবে ইনজুরি কাটিয়ে শেষ দিকে বিশ্বকাপ দিয়ে ফিরেছেন নেইমার। কিন্তু শতভাগ ফিট ছিলেন না বলেই জানিয়েছিলেন। এরপর কেটে গেছে প্রায় দুই মাস। কিন্তু এখনও শতভাগ ফিট হতে পারেননি প্যারিস সেইন্ট জার্মেইর (পিএসজি) এ ব্রাজিলিয়ান তারকা।

কদিন আগেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে লিভারপুলের কাছে ২-৩ গোলের ব্যবধানে হেরে যায় নেইমারের দল পিএসজি। এরপর দলের কোচ থমাস টুকেল জানিয়েছিলেন মাঠে এখনও শতভাগ দিতে পারছেন না নেইমার। ইনজুরি এখনও ভোগাচ্ছে এ ফরোয়ার্ডকে। এবার তার কথার সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন নেইমারও, ‘আমি কোচের সঙ্গে একমত। আমি এখনও শতভাগ ফিট নই। মৌসুমে শুরুতে অনেকেই এমন সমস্যা থাকে।’

তবে ধীরে ধীরে নিজের সেরা ছন্দে ফেরার প্রত্যয় ঝরে নেইমারের কণ্ঠে, ‘ফেব্রুয়ারি ও মার্চের দিকে সেরা লেভেলে চলে আসবো যখন সেরা ম্যাচগুলো থাকবে। আমরা প্রতি অনুশীলন এবং প্রতি ম্যাচেই উন্নতি করছি। আমরা সবসময় সবকিছু নিয়ে যত্নবান হব এটাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা পিএসজিকে একটা মহান ক্লাব বানাতে চাই।’

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পিএসজি হারলেও দারুণ জয় পেয়েছে তার সাবেক ক্লাব বার্সেলোনা। দারুণ এক হ্যাটট্রিকও করেছেন সাবেক সতীর্থ লিওনেল মেসি। পিএসজিতে মেসির মতোই ভূমিকা নিবেন কি না জানতে চাইলে নেইমার বলেন, ‘আমাদের খেলার ধরণ আলাদা। আমি আমার সতীর্থদের সাহায্য করছি। মেসি যেভাবে বার্সেলোনায় খেলে সেটা আমার থেকে আলাদা। এখানে আমি বল পায়ে রাখতে পছন্দ করি। আমি এভাবে খেলতে পেরে খুবই খুশী।’

পরবর্তী ম্যাচে বুধবার রেড স্টার বেলগ্রেডের বিপক্ষে মাঠে নামছে পিএসজি। এ ম্যাচ দিয়েই দল জয়ের ধারায় ফিরবে বলে আশাবাদী নেইমার।

Comments

The Daily Star  | English

The story of rickshaw art in Bangladesh

Rickshaw painting is an art unique to Bangladesh with its unusual burst of colours. What started with a view to attracting more customers with colourful rickshaws has now become an ambassador of our lives. UNESCO recently recognised rickshaws and rickshaw paintings as intangible cultural heritage.

22h ago