এই সময়ের ভালোবাসার সম্পর্কে ‘স্পেস’ দেওয়ার প্রসঙ্গ আসছে কেন

ভালোবাসা থেকে যখন মানুষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে, তখন সেখানে কমিটমেন্ট থাকতে হয়। আজকাল সম্পর্কগুলো ভেঙে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ কমিটমেন্ট না থাকা বা কমিটমেন্ট থেকে সরে আসা। তা ছাড়া কম্প্রোমাইজ করার মানসিকতা থেকেও মানুষ সরে আসছে। ‘মনে না নিলে’ কেউ আর ‘মেনে নিতে চায় না’। অর্থাৎ ঠেকায় না পড়া পর্যন্ত মানিয়ে নেওয়ার মানসিকতা দেখা যায় না।

প্রথম যখন ১৬ কিংবা ১৭ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'শেষের কবিতা' পড়েছিলাম, তখন মনে হয়েছিল অমিত রায় আর লাবণ্যের মতো এমন রোমান্টিক ও প্রগলভ জুটি আর হয় না। মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম অমিত রায়ের কবিতা, ছন্দ আর প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব দেখে। মনে হয়েছিল এটাই প্রকৃত প্রেম। অমিত-লাবণ্যের প্রেম যেন ধরা দিয়েও ধরা দেয়নি। কবিগুরুর ভাষায় 'অনেক কথা যাও যে বলি কোন কথা না বলি'। আরও একটু বয়স বাড়ার পর উপলব্ধি হলো, অমিত রায় সত্যিকার অর্থে কোনো প্রেমিক নয়।

এর আগে শরৎচন্দ্রের 'দেবদাস' পড়ে দেবদাস আর পার্বতী ২ জনের জন্য দারুণ মন খারাপ হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এসে মৈত্রেয়ী দেবীর 'ন হন্যতে' পড়ে যখন আমরা বুদ হয়ে ছিলাম এরকম একটা প্রেমময় অনুভূতি নিয়ে। ঠিক সেই সময়েই মির্চা এলিয়েদের 'লা নুই বেঙ্গলী' এসে কেমন যেন সব এলোমেলো করে দিলো। কার ভালোবাসার প্রকাশ ঠিক, এ নিয়ে বন্ধুদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হলো।

এ ছাড়া, রাতভর বৃষ্টি, মেমসাহেব, চোখের বালি, পরিণীতা, তিথিডোর, কালবেলা, কপালকুণ্ডলা, একটু উষ্ণতার জন্য—এরকম অনেক উপন্যাস আমরা পড়েছি, অনুভব করেছি, আকর্ষণবোধ করেছি বিভিন্ন চরিত্রের প্রতি। সেই সময়কার এসব উপন্যাস থেকে সম্পর্ক ও সম্পর্কের বিভিন্ন টানাপোড়েন বুঝতে পেরেছি। জীবনও সহজ ছিল, জীবনকে ঘিরে লেখালেখিও তেমনই ছিল।

আজকালকার ছেলে-মেয়েরা এসব বই পড়ে কি না, জানি না। হয়তো আরও বেশি জটিল বই পড়ে, বিদেশি লেখা পড়ে বা ইন্টারনেটের কল্যাণে নানা ধরনের তথ্য-উপাত্ত পেয়ে যায়। তা ছাড়া এরা প্রেম ও সম্পর্ককে সেই সময়কালের দৃষ্টিতে দেখে বলেও মনে হয় না। যে গান, যে সিনেমা, যে নায়ক-নায়িকাদের নিয়ে আমরা রোমান্টিক চিন্তা করতাম, সেই দিনও এখন আর নেই। একুশ শতকে এসে এর সবই পাল্টে গেছে।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভালোবাসার প্রকাশ, কথামালা, প্যাটার্ন সব অন্যরকম হয়ে গেছে। রাবীন্দ্রিক ভালোবাসার বলয় থেকে ছেলে-মেয়েরা বেরিয়ে এসেছে। একুশ শতকের প্রেম আবেগে ভরপুর, স্বাধীন, উদ্দাম। তারা ভাব বিনিময়ের পাশাপাশি শারিরীক সম্পর্ক নিয়ে খোলাখুলি কথা বলে, প্রকাশ্যে ভালোবাসা প্রকাশ করে এবং গ্রহণও করে। বিয়ে হোক বা না হোক, শারীরিক সম্পর্ক প্রেমের একটি বড় অনুষঙ্গ। এসব ইস্যু নিয়ে আজকালকার কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীরা খুব একটা বিচলিত নয়।

অথচ উনিশ শতকের শেষভাগে এসেও প্রেমিক-প্রেমিকার কাছে এসব ইস্যু বড় ফ্যাক্টর ছিল। প্রেমের শারীরিক অনুভূতিকে দারুণভাবে আটকে রাখা হতো। প্রেম বোঝার জন্য প্রত্যক্ষ শারীরিক উপস্থিতি তেমনিভাবে প্রয়োজন হয়নি। বরং বিভিন্ন কারণে শরীরের উপস্থিতিকে সবাই এড়িয়েই চলত। সেইসময়ের অনুভূতি ভালো, নাকি আজকের সময়ের উদার প্রেম ভালো, সেই আলোচনায় যেতে চাইছি না। শুধু পরিবর্তনটা বোঝার চেষ্টা করছি।

নারী পুরুষ একে অপরের প্রতি কী রকম আচরণ করবে, ক্রমশ পশ্চিমা সাহিত্য, দেশি সাহিত্য, নাটক ও সিনেমা তার একটি স্ক্রিপ্ট আমাদের জন্য তৈরি করে দিয়েছে। এখন প্রথম ডেট থেকে শুরু করে বিচ্ছেদ পর্যন্ত কেমন আচরণ করতে হবে, সেটা সেই সোশ্যাল স্ক্রিপ্ট থেকে শিখি ও অনুসরণ করি বললেও খুব একটা বাড়িয়ে বলা হবে না।

একটা লেখায় পড়েছিলাম রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন, কাঙ্ক্ষিত মানুষ যখন কল্পনা থেকে বাস্তবের মধ্যে চলে আসে, কল্পনার অসীম থেকে সংসারের সীমার মধ্যে চলে আসে, তখন প্রেম আর থাকে না। কারণ 'অনন্ত আকাশের ফাঁক না পেলে বাঁশি বাজে না'। শেষের কবিতা উপন্যাসেও অমিত বলেছে, স্ত্রী হচ্ছে ঘটিতে তোলা জল, আর প্রেমিকা নদীর জল, যেমন ইচ্ছা সাঁতার কাটা যায়।

ভালোবাসা দিবস ও পহেলা ফাল্গুনের আনন্দ উচ্ছ্বাস এবং ভালোবাসার প্রকাশ দেখতে দেখতেই খবর দেখলাম যে দেশের সর্বশেষ জনশুমারির তথ্য অনুযায়ী রাজশাহীতে বিয়ে বিচ্ছেদের হার সর্বাধিক, প্রায় ৬১ শতাংশ। জয়পুরহাট জেলায় দিনে গড়ে ১৪টি বিয়ে হলেও তালাক হয়েছে ১০টি। অর্থাৎ বিয়ের তুলনায় বিচ্ছেদের হার ৭১ শতাংশ। এরমধ্যে কনেপক্ষ বরপক্ষের চাইতে প্রায় দ্বিগুণ বেশি তালাক দিয়েছে।

বিয়ে বিচ্ছেদের হার সারা দেশেই বেড়েছে। প্রেমের সম্পর্কের মধ্যেও টানাপোড়েনের খবর পাচ্ছি মিডিয়াতে হরহামেশা। প্রেম করে সম্পর্কে জড়াতে না জড়াতেই জুটি ভেঙে যাচ্ছে। এর কারণ হিসেবে উঠে এসেছে মোবাইল ফোনে পরকিয়া, সন্দেহ, মানসিক অবসাদ, যৌতুক, পারিবারিক দ্বন্দ্ব, যোগাযোগ কমে যাওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া, পরস্পরকে সময় না দেওয়া এবং জোর খাটানো।

সমাজে মানুষের মধ্যে 'সম্পর্ক', 'ঘনিষ্ঠতা' ও 'ভালোবাসা' শব্দগুলো বোঝার ক্ষেত্রে বিভ্রান্তি রয়েছে এবং নানা ধরনের ধারণা ও পূর্ব-ধারণা রয়েছে। মানুষ সাধারণত যে ধরনের পরিবারে বেড়ে উঠে, এই বোধগুলো সম্পর্কে সে তেমনই ধারণা নিয়ে বড় হয়। অধিকাংশ মানুষ মনে করে 'ভালোবাসা' আর 'সম্পর্ক' শব্দ ২টি এক ও চিরস্থায়ী। কিন্তু এই ধারণা ভুল।

ভালোবাসা এমন এক ধরনের আবেগ ও অনুভূতি, যা প্রতিটি মানুষ আলাদাভাবে অনুভব করে। কিন্তু কেউ কেউ ধরে নেয় আমি একজনকে যেভাবে ভালোবাসব, সেও আমাকে সেভাবেই ভালোবাসবে। তখনই তৈরি হয় বিরোধ। সেক্ষেত্রে সম্পর্ক দানা বাঁধে না অথবা বেঁধেও ভেঙে যায়। ভালোবাসার ক্ষেত্রে জোর-জবরদস্তি, প্রলোভন চলে না। শক্তি দিয়ে কারো ভালোবাসা আদায় করতে গেলে খুন-জখম, হানাহানি, হত্যা, আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটে, যেমনটা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেড়েছে।

ভালোবাসা থেকে যখন মানুষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে, তখন সেখানে কমিটমেন্ট থাকতে হয়। আজকাল সম্পর্কগুলো ভেঙে যাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ কমিটমেন্ট না থাকা বা কমিটমেন্ট থেকে সরে আসা। তা ছাড়া কম্প্রোমাইজ করার মানসিকতা থেকেও মানুষ সরে আসছে। 'মনে না নিলে' কেউ আর 'মেনে নিতে চায় না'। অর্থাৎ ঠেকায় না পড়া পর্যন্ত মানিয়ে নেওয়ার মানসিকতা দেখা যায় না।

প্রথম দেখাতে ভালোবাসা হতেই পারে। কিন্তু ভালোবাসা চট করে হলেও সেই ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অনেকটা সময় ও মনোযোগ ব্যয় করতে হয়। কারণ ভালোবাসা বিষয়ক পণ্ডিতরা বলেন, ভালোবাসা এক ধরনের 'সুখের অনুভূতি'। আর এর ওপর ভিত্তি করে যে সম্পর্ক তৈরি হয় ২ জন মানুষের মধ্যে, সেটা হয় 'দেওয়া-নেওয়ার সম্পর্ক'। 'সম্পর্কে'র সঙ্গে 'স্বার্থপরতা'র একটা সম্পর্ক আছে। জীবনে চলার পথে সঙ্গীর টাকা, সুবিধাদি, সেবাযত্ন, পরিচয়, ইমোশনাল সাপোর্ট এবং ভালো একটা সময় পাওয়ার দরকার হয়।

তবে সব মানুষ একরকম হয় না। তাই কম্প্রোমাইজের প্রসঙ্গটি উঠে আসে। কারো ভালোবাসার প্রকাশ বা অনুভূতি থাকে নিয়ন্ত্রণহীন, কারো ভালবাসায় থাকে জোর-জবরদস্তি। মানুষ একবার সম্পর্কে জড়িয়ে গেলে কথার চাইতে কাজ দিয়েই বেশি বোঝাতে হয় যে, আমি তোমাকে ভালোবাসি।

এর মানে একে অপরের সঙ্গে কথা বলা ও শোনা, মতামত শেয়ার করা, কথার বা কাজের মূল্য দেওয়া, সময় দেওয়া, বেড়ানো, দরকারে কাছে থাকা। চেষ্টা না করলে সম্পর্ক টিকে থাকে না। এখন নানা ধরনের চাপ, তাপ ও প্রলোভনে পড়ে এই চেষ্টাটা থেকেই মানুষ সরে আসছে। আর তাই নতুন ও পুরনো সম্পর্কগুলো দ্রুত ভেঙে যাচ্ছে।

আমাদের অনেক সাহিত্য, গান, নাটকে বলে ভালোবাসা চিরন্তন। আসলেই কি তাই? তাহলে ২ জন মানুষ সবকিছু উপেক্ষা করে বিয়ে করার পরও কেন বিয়ে ভেঙে যায়? পাগল হয়ে প্রেম করার পর কেন জুটি ভেঙে যায়? আবার দীর্ঘদিন পাশাপাশি সংসার করার পরেও বাঁধন আলগা হয়ে যায়। এর মানে ভালোবাসা নিজে নিজে চিরন্তন হয় না, একে ২ জনে মিলে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। বাস্তব পরিস্থিতিতে দিন দিন বিভিন্ন জটিল হিসাব-নিকাশের কারণে এই ভালোবাসাটাই ফিকে হয়ে যায়।

আর তাই বর্তমান সময়ের ছেলে-মেয়েরা ভাবছে ভালোবাসলেই যে সম্পর্কে জড়াতে হবে, তা নয়। চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ, ভারত ও ইরানে দেখা যাচ্ছে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ভালোবাসা থাকলেও তারা স্থায়ী সম্পর্কে জড়াতে চাইছে না। একে দায়িত্ব ও চাপ বলে মনে করছে।

সংসার তরঙ্গের মাঝে যারা দীর্ঘ সময়ের যাত্রী, তাদের একসঙ্গে অনেক বাধা বিঘ্ন পার হতে হয়, পরস্পরের প্রতি আস্থা রাখতে হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই সম্পর্কগুলো একসময় এসে থেমে যায়। সঙ্গীর বিশ্বাসঘাতকতা, শারীরিক সম্পর্ক না থাকা, একে অপরের প্রতি আগ্রহ না থাকা, অতিরিক্ত সমালোচনা করা, কৃতজ্ঞ না থাকা এবং ইগো ও আত্মমর্যাদার কারণে বহুদিন একসঙ্গে থাকার পরেও সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ৯০ দশকের পর থেকে বিশ্বে ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের সম্পর্ক বেশি ভাঙছে। কেউ কেউ বহুবছরের দাম্পত্য সম্পর্ক ভাঙার পরে ভারমুক্ত বোধ করে। আবার কেউ কেউ কিছু সময় একা থাকার পরে ইমোশনালি দুর্বল হয়ে পড়ে।

একেবারে ভিন্ন ধরনের ২ জন মানুষের মধ্যে যখন সম্পর্ক গড়ে ওঠে, তখন অনেকেই অবাক হয়ে বলে কীভাবে তাদের মধ্যে ভালোবাসাটা তৈরি হলো? দেখা যায় পরস্পর বিপরীতমুখী ২টি মানুষ ঠিকই সম্পর্ককে টিকিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। খেয়াল করলে দেখা যাবে কোথাও একটা বন্ধন আছে। এর উল্টোটাও ঘটে। ১২ বছর প্রেম করে সম্পর্কে জড়ানোর ১ বছরের মাথায় ভাঙন। তখনো আমরা বলি উভয়েই তো ভালো, তাহলে গোল বাঁধল কোথায়?

ভালোবাসা, শারিরীক ও সম্পর্ক নিয়ে দীর্ঘদিনের গবেষণা বলে প্রেমে পড়া সহজ, কিন্তু তা টিকিয়ে রাখা কঠিন। ভালোবাসা একদিনে শক্ত হয় না। শক্ত মাটিতে বা সমস্যা সংকুল পথে চলতে গেলে শুধু ভালোবাসা বা আবেগ নয়, চাই প্রতিশ্রুতি, আনন্দ, মজা করার মানসিকতা, ক্ষমা করা ও মেনে নেওয়া চেষ্টা।

ভুলে গেলে চলবে না যে ভালোবাসা তো বটেই, শারিরীক সম্পর্কেও একটা ক্লান্তি আছে। কোথায় যেন পড়েছিলাম, এটা টের পেয়েছিলেন বলেই হয়তো রবীন্দ্রনাথের ভালোবাসা কখনো ভালোবাসার পাত্রকে গিলে খেতে চায়নি। তার ভালোবাসার এটাই সবচেয়ে বড় ধর্ম। এই যৌনতার সীমাবদ্ধতা রবীন্দ্রনাথের নায়ক-নায়িকারা টের পেয়েছিলেন এবং তা টের পাওয়ানোর জন্য কাউকে জোর খাটাতে হয়নি।

বুদ্ধদেব বসু তার 'কবি রবীন্দ্রনাথ' বইয়ে দাবি করেছেন, এই যে অন্যরকম নারী-পুরুষ, যাদের মন উঠছে জেগে, যারা নিজেরা জোর খাটায় না এবং জোরের কাছে নতিস্বীকার করে না, তাদের নিয়েই রবীন্দ্রনাথের ভালোবাসার ভাবনা আলোর মতো ছড়িয়ে পড়ে।

আমরা অনেকেই ভালবাসার আতিশয্যে সঙ্গীকে নিজের করে রাখতে চাই, তার চিন্তা-ভাবনাকে গ্রাস করে ফেলতে চাই, যাকে ভালোবাসি তার বিষয়ে অবসেসড হয়ে পড়ি, জোর খাটাই, স্বাধীন পাখাকে ছেঁটে দেই। ভুলে যাই যতই ভালোবাসা থাকুক, ২টি মানুষ আলাদা। ২ জনের কাজের, ভাবনার চিত্র আলাদা, পছন্দ-অপছন্দ আলাদা। তাই আধুনিক ভালোবাসার সম্পর্কের মধ্যে 'স্পেস দেওয়ার' প্রসঙ্গটি আসছে। স্থায়ী সম্পর্কে জড়ানোর আগে, যা মনে হয় খুব আনন্দের, বিয়ের পর সেটাকেই চাপ মনে হতে পারে। কাজেই বুঝিয়া করিও কাজ, করিয়া বুঝিও না।

শাহানা হুদা রঞ্জনা, সিনিয়র কোঅর্ডিনেটর, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নেবে না।)

Comments

The Daily Star  | English

Saber Hossain Chowdhury arrested

The Detective Branch of police arrested former environment minister Saber Hossain Chowdhury from the capital’s Gulshan area today

59m ago