টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ক্যারিয়ার সেরা অবস্থানে মুশফিক-তাইজুল
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে সেঞ্চুরি ও ফিফটি করে আলো ছড়িয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। বোলিংয়ে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৯ উইকেট নিয়ে ঝলক দেখান তাইজুল ইসলাম। টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে দুজনেই পেলেন সুখবর। ক্যারিয়ার সেরা অবস্থান স্পর্শ করেছেন তিনি। র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে সাকিব আল হাসানেরও।
বুধবার আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রকাশ করেছে। ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে তাতে ৫ ধাপ এগিয়ে ১৭তম অবস্থানে উঠে এসেছেন মুশফিক। এক বছর আগে একবার তিনি এই জায়গায় উঠেছিলেন। আইরিশদের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ১২৬ রান করেন মুশফিক। রান তাড়ায় দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেন অপরাজিত ৫১ রানের ইনিংস। এই দুই ইনিংস তাকে উপরে তুলতে সাহায্য করেছে।
ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে আগের মতই বাংলাদেশের সেরা অবস্থান লিটন দাসের। দুই ধাপ পেছালেও জনি বেয়ারস্টোর সঙ্গে যৌথভাবে ১৫তম অবস্থানে আছেন তিনি। উন্নতি হয়েছে সাকিবেরও। আইরিশদের বিপক্ষে ৮৭ রান করায় এক ধাপ উপরে উঠে ৩৮তম অবস্থানে আছেন তিনি। ওই টেস্টে ব্যর্থ হওয়া তামিম ইকবাল তিন ধাপ পিছিয়ে আছেন ৪২ নম্বরে।
টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে আগের মতই শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার মারনাশ লাবুশানে। বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে রবীচন্দ্রন অশ্বিন।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট নেন তাইজুল। তিন ধাপ এগিয়ে তিনি উঠেছেন ২০ নম্বরে। বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২০১৮ সালের নভেম্বরে একবার তিনি ২১ নম্বরে উঠেছিলেন। কাজেই এটাই তার ক্যারিয়ার সেরা অবস্থান।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সাকিব তিন ধাপ ও মিরাজ চার ধাপ এগিয়ে আছেন ২৬ নম্বরে। বড় উন্নতি হয়েছে ইবাদত হোসেনের। ১৫ধাপ এগিয়ে তিনি এখন ৬৭ নম্বরে। সেরা একশোতে থাকা বাংলাদেশের অন্যরা হচ্ছে শরিফুল ইসলাম (৯০), খালেদ আহমেদ (৮৮) ও তাসকিন আহমেদ (৮৯)।
টেস্ট অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে আগের মতই সেরা ভারতের রবীন্দ্র জাদেজা। সাকিবের অবস্থান তিনে।
Comments