দাপুটে পারফরম্যান্সে আপ্লুত বাবর

শনিবার রাতে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও জিতেছে পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে ৩৮ রানের বড় ব্যবধানে।
Babar Azam

নিজে সেঞ্চুরি করেছেন, দল পেয়েছে দুশোর কাছাকাছি পুঁজি। পরে পেসাররা দাপট দেখিয়ে নিউজিল্যান্ডকে কোন লড়াই জমাতে দেননি। পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম নিজের ও দলের পারফরম্যান্সে ভীষণ খুশি।

শনিবার রাতে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও জিতেছে পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে ৩৮ রানের বড় ব্যবধানে।

আগে ব্যাট করে পাকিস্তানকে দারুণ এনে দেন বাবর ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। দুজনের ৯৯ রানের জুটিত পর দ্রুত তিন উইকেট পড়ে যায়।

পরে পঞ্চম উইকেটে ইফতেখার আহমেদের সঙ্গে বাবর পান ৮৭ রানের আরেক জুটি।

৫৮ বলে ১১ চার, ৩ ছক্কায় ১০১ করে অপরাজিত থাকেন বাবর। ৩৪ বলে ৫০ করেন রিজওয়ান। ১৯ বলের উপস্থিতিতে ৩৩ রানের ফিনিশিং টাচ দেন ইফতেখার। ম্যাচ শেষে তার বাবরের কণ্ঠে স্বস্তি,  'অবশ্যই আজকের ম্যাচের পারফরম্যান্সে আমি খুব খুশি। শুরুর দিকে পেসারদের জন্য সাহায্য ছিল, মুভমেন্ট ছিল। আমি আর রিজওয়ান একটু দেখে খেলেছি তখন, জুটি গড়েছি। রিজওয়ান আউট হওয়ার পর ইফতেখার আর আমি শেষ করেছি। আমি চেয়েছি শেষ পর্যন্ত থাকতে, আমরা শেষ পাঁচ ওভার ব্যবহার  করে বড় পুঁজি পেয়েছি।'

বড় পুঁজি নিয়ে জ্বলে উঠেন পাকিস্তানের পেসাররা। শাহীন আফ্রিদি উইকেট না পেলেও রান আটকে রাখার কাজ করেন। হারিস রউফ হানেন তোপ। কিউইদের চার ব্যাটারকে ফেরান তিনি ৪ ওভার বল করে ২৭ রান দেন গতিময় তারকা।

ডেথ ওভারে ঝলক দেখান তরুণ পেসার জামান খান। উইকেট পান দুই স্পিনার ইমাদ ওয়াসিম ও শাদাব খানও। নিউজিল্যান্ড করতে পারেনি ১৫৪ রানের বেশি।  বোলারদের নিয়েও তাই খুশি বাবর,  'আমাদের বোলিং আক্রমণ দুর্দান্ত। আমাদের কিছু অভিজ্ঞ ও কিছু তরুণ বোলার আছে। ডেথে জামান দুর্দান্ত। দারুণ কিছু পেসার আছে, তারা পারফর্ম করেছে দারুণভাবে।'

ব্যাট করার সময় এদিন পেশিতে টান পড়ে রিজওয়ানের। তবে বাবর জানিয়েছেন দলের সহ-অধিনায়কের চোট গুরুতর নয়,  'রিজওয়ান ভালো অনুভব করছে, কাল বিশ্রাম আছে। দেখা যাক কি হয়।'

Comments

The Daily Star  | English
Islami Bank's former managing director Abdul Mannan

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago