চট্টগ্রাম টেস্ট

১৫৯ রানে গুটিয়ে ফলোঅনে পড়ল বাংলাদেশ

Mominul Hoque
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

লাঞ্চের আগে তাইজুল ইসলামকে নিয়ে দারুণ প্রতিরোধ গড়েছিলেন মুমিনুল হক। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে সেঞ্চুরির দিকে এগুচ্ছিলেন তিনি। তবে লাঞ্চের পর আর বেশি এগুতে পারেননি বাঁহাতি ব্যাটার, বাংলাদেশও গুটিয়ে গেছে দেড়শো পেরিয়ে।

চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনের লাঞ্চ বিরতির পর বাংলাদেশের ইনিংস থেমেছে ১৫৯ রানে। ফলোঅন এড়াতেই তখনো বাকি ছিলো ২১৭ রান। দক্ষিণ আফ্রিকা বাংলাদেশকে ফলোঅন করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে ৪১৬ রানে পিছিয়ে আবার ব্যাট করতে নামবে স্বাগতিক দল। 

৮ উইকেটে ১৩৭ রান নিয়ে লাঞ্চের পর নেমে আরও ১৪ রান যোগ করে ফেরেন মুমিনুল। সেনুরান মুথুসামির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে থামে তার ৮১ রানের ইনিংস। তার সঙ্গে নবম উইকেটে ১০৩ রানের জুটি গড়া তাইজুলও এরপর দ্রুত ফেরেন। কেশব মহারাজকে তার বলেই ক্যাচ দিয়ে ৩০ রান করে থামেন তিনি।

দক্ষিণ আফ্রিকার ৫৭৫ রানের জবাবে আগের দিন বিকালে নেমে ৩৮ রানে ৪ উইকেট পড়ে যায় বাংলাদেশের। তৃতীয় দিন সকালে সেই বিপর্যয় বিভীষিকায় পরিণত হয়, প্রথম এক ঘন্টার ভেতরেই তছনছ হয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। ৪৮ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে এক পর্যায়ে পঞ্চাশের নিচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা জেগেছিলো। পরে সেই পরিস্থিতি সামাল দেন মুমিনুল-তাইজুল। দুজনে গড়েন শতরানের জুটি। 

বাংলাদেশের গোটা ইনিংসে দুই অঙ্কের ঘরে রান পেয়েছেন তিনজন। মুমিনুল, তাইজুল ছাড়া ১০ রান করতে পারেন মাহমুদুল হাসান জয়। বাকিদের রান অনেকটা টেলিফোন ডিজিট।  বাংলাদেশের ইনিংস ধসিয়ে ৩৭ রানে ৫ উইকেট নেন কাগিসো রাবাদা। দুটি করে উইকেট পান কেশব মহারাজ ও ড্যান প্যাটারসন। 

Comments

The Daily Star  | English
10-bed ICU

Life-saving care hampered in 25 govt hospitals

Intensive Care Units at 25 public hospitals across the country have remained non-functional or partially operational over the last few months largely due to a manpower crisis, depriving many critically ill patients of life-saving care.

9h ago