টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং নিল ভারত

ছবি: এক্স

২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে টস জিতলেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি বেছে নিলেন আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। ফলে এইডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকাকে শুরুতে নামতে হবে ফিল্ডিংয়ে।

শনিবার বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপের নবম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। খেলা শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে। ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ভারত তৃতীয়বারের মতো ফাইনাল খেলতে নামছে। আর দক্ষিণ আফ্রিকা শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে জায়গা পেয়েছে প্রথমবারের মতো।

আগে ব্যাটিং নেওয়ার ব্যাখায় রোহিত বলেছেন, পিচ দেখে ভালো মনে হয়েছে তার। এই ভেন্যুতে আগে একটি ম্যাচ খেলেছে ভারত। সুপার এইটের লড়াইয়ে তারা ৪৭ রানে হারিয়েছিল আফগানিস্তানকে। প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম সুর মিলিয়েছেন প্রতিপক্ষ দলনেতার সঙ্গে। তার কাছে পিচ শুকনো মনে হয়েছে। টস জিতলে তিনিও আগে ব্যাটিং করতেন বলে জানিয়েছেন। তবে এই মাঠে আগে খেলেনি দক্ষিণ আফ্রিকা।

দুই দলই ধরে রেখেছে সেমিফাইনালের একাদশ। কোনো পরিবর্তন আনেনি তারা। ত্রিনিদাদে প্রথম সেমিতে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে বিধ্বস্ত করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। গায়ানায় দ্বিতীয় সেমিতে ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে উড়িয়ে দিয়েছিল ভারত।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ছয়বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। সেখানে জয়ের পাল্লা ভারী ভারতের দিকে। তাদের চারটি জয়ের বিপরীতে দক্ষিণ আফ্রিকার জয় দুটি ম্যাচে।

ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার কেউই এখন পর্যন্ত চলমান আসরে কোনো ম্যাচ হারেনি। অর্থাৎ অপরাজিত থেকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ রয়েছে তাদের সামনে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগের আট আসরে এমন রেকর্ড গড়তে পারেনি কোনো দলই।

ভারতের একাদশ:

রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, রিশভ পান্ত, সূর্যকুমার যাদব, শিবাম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, আর্শদীপ সিং, জাসপ্রিত বুমরাহ।

দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ:

কুইন্টন ডি কক, রিজা হেন্ড্রিকস, এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ট্রিস্টান স্টাবস, হেইনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, মার্কো ইয়ানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, আনরিক নরকিয়া, তাবরাইজ শামসি।

Comments

The Daily Star  | English

Rohingya influx: 8 years on, repatriation still elusive

Since the repatriation deal was signed with Myanmar in November 2017, Bangladesh tried but failed to send Rohingyas back.

8h ago