মেসির হাতেই বিশ্বকাপ দেখতে চান ইনিয়েস্তা

বিশ্বকাপ শুরু হতে আর এক মাসও বাকি নেই। তবে এরমধ্যেই জমে উঠেছে এ ফুটবল মহাযজ্ঞের দামামা। কোন দল জিতবে এবারের শিরোপা এ নিয়ে বাকযুদ্ধে মেতেছেন সমর্থকরা। বিশেষজ্ঞরাও দিচ্ছেন নিজেদের মতামত। তবে এবারের বিশ্বকাপটা সাবেক সতীর্থ লিওনেল মেসির হাতে দেখতে চান আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।

বিশ্বকাপ শুরু হতে আর এক মাসও বাকি নেই। তবে এরমধ্যেই জমে উঠেছে এ মহাযজ্ঞের দামামা। কোন দল জিতবে এবারের বিশ্বকাপ এ নিয়ে বাকযুদ্ধে মেতেছেন সমর্থকরা। বিশেষজ্ঞরাও দিচ্ছেন নিজেদের মতামত। তবে এবারের বিশ্বকাপটা সাবেক সতীর্থ লিওনেল মেসির হাতে দেখতে চান আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।

মেসি ও ইনিয়েস্তা দুই জনেরই বেড়ে ওঠা লা মাসিয়া থেকে। বার্সেলোনার হয়ে কাঁধে কাঁধ রেখে অনেক যুদ্ধ জয়ের নায়ক তারা। স্বাভাবিকভাবেই দুই জনের মধ্যে বন্ধুত্বটাও দারুণ। যদিও সময়ে বাঁকে বদলে গেছে দুইজনের পথ। কেউই এখন নেই কাতালান ক্লাবটিতে। তারপরও বিশ্বকাপের ট্রফি মেসির হাতে দেখলেই খুশি হবেন এ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার।

আর সাম্প্রতিক সময়ের মেসির দল আর্জেন্টিনাও খেলছে দারুণ। সবশেষ ৩৫টি ম্যাচে অপরাজিত দলটি। সবশেষ দুটি আন্তর্জাতিক আসরে চ্যাম্পিয়নও তারা। তাই তাদের পক্ষে বাজী ধরছেন অনেকেই। ইনিয়েস্তার ফেভারিটও আর্জেন্টিনা। মেসির কারণে দলটিকে এগিয়ে রাখছেন তিনি।

সম্প্রতি মেসির আর্জেন্টিনাকে নিয়ে এ স্প্যানিশ তারকা বলেছেন, 'আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে শিরোপা দাবিদার দেশগুলোর একটি। অভিজ্ঞ ও তরুণ খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে তাদের দারুণ একটা দল আছে। তারা এই মুহূর্তে দুর্দান্ত ফর্মে আছে। মেসি যদি থাকে, তাহলে নিঃসন্দেহে তারা ফেভারিট দলগুলোর একটি।'

আর্জেন্টিনা ছাড়াও ব্রাজিল, স্পেন ও ফ্রান্সেরও দারুণ সম্ভাবনা দেখছেন ইনিয়েস্তা। তবে শেষ পর্যন্ত মেসির হাতে বিশ্বকাপ দেখলে খুশি হবেন সাবেক বার্সা তারকা, 'আমার অন্যান্য ফেভারিট দলগুলো হল ব্রাজিল, স্পেন ও ফ্রান্স। তবে লিও বিশ্বকাপ জিতলে (সাবেক) সতীর্থ হিসেবে আমি খুশিই হব।'

এর আগে ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছিল মেসির আর্জেন্টিনা। সেবার অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ফাইনালে জার্মানির কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় তাদের। ক্যারিয়ারের ক্রান্তি লগ্নে এসে মেসি অধরা বিশ্বকাপ স্পর্শ করতে পারবেন কি-না তা জানা যাবে আর কিছু দিন পরেই।

Comments

The Daily Star  | English
expediency

Expediency triumphs over principle in electoral politics

It appears that all of the ruling party’s efforts revolve around the next election, not considering longer-term ramifications for the itself.

5h ago