পগবা-কান্তের মতো অভিজ্ঞ না হলেও 'দেখিয়ে দিতে' মুখিয়ে কামাভিঙ্গা

কাতারে শেষ হাসি হাসতে পারলে নতুন এক কীর্তি গড়বে ফ্রান্স। মরুর বুকে কিলিয়ান এমবাপে-করিম বেনজেমারা শিরোপা উঁচিয়ে ধরলে ১৯৬২ সালের পর প্রথমবারের মতো টানা দুটি বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করবে কোন দল। কিন্তু এই মিশনের প্রাক্কালে খুব একটা স্বস্তিতে নেই চোট জর্জরিত ফরাসি শিবির। তবে এডুয়ার্ডো কামাভিঙ্গা মনে করছেন দলে ডাক পাওয়া তরুণরাও নিজেদের প্রমাণ করতে সক্ষম।

কাতারে শেষ হাসি হাসতে পারলে নতুন এক কীর্তি গড়বে ফ্রান্স। মরুর বুকে কিলিয়ান এমবাপে-করিম বেনজেমারা শিরোপা উঁচিয়ে ধরলে ১৯৬২ সালের পর প্রথমবারের মতো টানা দুটি বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করবে কোন দল। কিন্তু এই মিশনের প্রাক্কালে খুব একটা স্বস্তিতে নেই চোট জর্জরিত ফরাসি শিবির। তবে এডুয়ার্ডো কামাভিঙ্গা মনে করছেন দলে ডাক পাওয়া তরুণরাও নিজেদের প্রমাণ করতে সক্ষম।

ফ্রান্স মিডফিল্ডের দুই স্তম্ভ এনগোলো কান্তে ও পল পগবা ইনজুরিতে পড়ে ছিটকে গেছেন আগেই। বিপদ সেখানেই পিছু ছাড়েনি, তারকা ডিফেন্ডার প্রেসনেল কিম্পেম্বে ও ফরোয়ার্ড ক্রিস্টোফার এনকুঙ্কুর বিশ্বকাপও শেষ হয়ে গেছে চোটে। ফলে কাতারে বেনজেমা-এমবাপেদের বল যোগান দেওয়ার গুরুদায়িত্ব এসে পড়তে পারে দুই তরুণ মিডফিল্ডার কামাভিঙ্গা ও অরেলিয়ান চুয়ামেনির কাঁধে। 

অভিজ্ঞতার বিচারে পগবা-কান্তেদের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও নিজদের ওপর আস্থা রাখছেন ২০ বছর বয়সী এই তরুণ তুর্কি। ফরাসি গণমাধ্যম আরএমসি স্পোর্টকে কামাভিঙ্গা বলেন, 'সমালোচনা জীবনেরই অংশ। আমাদের (পগবা-কান্তের) সমান অভিজ্ঞতা নেই, কিন্তু আমাদের সামর্থ্য দেখিয়ে দিতে মুখিয়ে আছি আমরা।'

দুই অভিজ্ঞ মিডফিল্ডারকে হারালেও বিশ্বমঞ্চে সতীর্থ হিসেবে হুগো লরিস, আঁতোয়া গ্রিজম্যান, বেনজেমার মতো সিনিয়রদের কাছে পাবেন কামাভিঙ্গারা। এদিকে মিডফিল্ডের সম্ভাব্য সঙ্গী ২২ বছর বয়সী চুয়ামেনির সঙ্গে ক্লাব ফুটবলে খেলেন একই দল রিয়াল মাদ্রিদে। তার সঙ্গেও বোঝাপড়াটা দারুণ কামাভিঙ্গার। ফলে অভিজ্ঞদের সঙ্গে মিলে তারা তরুণরা দারুণ মিশ্রণ তৈরি করতে পারবেন বলেই বিশ্বাস সাবেক রেঁনে মিডফিল্ডারের, 'আমাদের আগ্রহের সঙ্গে বড়দের অভিজ্ঞতা, এটা দারুণ মিশ্রণ তৈরি করতে পারে।'

বিশ্বকাপে ডি গ্রুপে লড়বে দিদিয়ার দেশমের ফ্রান্স। সেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক ও তিউনিসিয়া। কোন অঘটন না ঘটলে গ্রুপ পর্ব থেকে ফরাসিদের বাদ পড়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে নকআউট পর্বে তাদের পড়তে হবে বড় দলগুলোর চ্যালেঞ্জের মুখে।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

10h ago