দি মারিয়া থাকবেন আশাবাদী জুভেন্তাস

ঘরের মাঠে নঁতের বিপক্ষে ড্র করেছিল জুভেন্তাস। সেখানে তাদের মাঠে নামার আগে ইউরোপা লিগ থেকে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় ছিল দলটি। তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে পরবর্তী ধাপে তুলেছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আনহেল দি মারিয়া। এ তারকাকে তাই ধরে রাখতে চাইছে ইতালিয়ান ক্লাবটি।

ঘরের মাঠে নঁতের বিপক্ষে ড্র করেছিল জুভেন্তাস। সেখানে তাদের মাঠে নামার আগে ইউরোপা লিগ থেকে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় ছিল দলটি। তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে দলকে পরবর্তী ধাপে তুলেছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আনহেল দি মারিয়া। এ তারকাকে তাই ধরে রাখতে চাইছে ইতালিয়ান ক্লাবটি।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আসরের নকআউট রাউন্ডের প্লে অফের দ্বিতীয় লেগে নঁতের বিপক্ষে ৩-০ গোলে জিতেছে জুভেন্তাস। দলের সবগুলো গোলই করেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী তারকা দি মারিয়া। ম্যাচের পঞ্চম মিনিটে ডি-বক্সের সামনে থেকে চোখ ধাঁধানো বাঁকানো শটে দলকে এগিয়ে দেওয়ার পর ২০তম মিনিটে সফল স্পটকিকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি। ৭৮তম মিনিটে তার হেড প্রতিপক্ষ ক্লিয়ার করার আগে গোললাইন পেরিয়ে গেলে পূরণ হয় হ্যাটট্রিক।

তবে চলতি মৌসুম শেষেই জুভেন্তাসের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ ফুরচ্ছে দি মারিয়ার। গুঞ্জন রয়েছে আগামী মৌসুমে নিজ দেশে ফিরবেন তিনি। পেতে মুখিয়ে আছে তার শৈশবের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রাল। রোজারিওর পাশাপাশি তাকে দলে নিতে চায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোতাফোগোও।

তার চুক্তির বিষয় নিয়ে জুভেন্তাস ডিরেক্টর জিয়ানলুকা পেসোত্তো বলেন, 'সে দলে থাকলে দলের ক্যারিশমা ও গুণগত মান আরও উন্নত হয়। 'আমরা আশা করছি সে থাকবে। মৌসুমটি ভালোভাবে শেষ করাটা গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সাহায্য করতে পারে। অবশ্যই, সে শেষ অবধি তার সমস্ত কিছু দেবে, আমরা আশা করি পরের মৌসুমেও সে থাকবে।'

চলতি মৌসুমের শুরুতে পিএসজি ছেড়ে জুভেন্তাসে পাড়ি জমান দি মারিয়া। মাঝে চোটে পড়লেও নতুন ঠিকানায় নিজের সামর্থ্যের ছাপ রাখছেন তিনি। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ২১ ম্যাচে ৭ গোল করেছেন তিনি। একইসঙ্গে সতীর্থদের ৬ গোলে রেখেছেন সহায়ক ভূমিকা।

Comments

The Daily Star  | English

Civil war in Myanmar poses grave threat to civilians: UN rights chief

UN Human Rights Chief Volker Türk has warned that intensified fighting in Rakhine State between the military and the Arakan Army, alongside tensions being fuelled between the Rohingya and ethnic Rakhine communities, pose a grave threat to the civilian population

22m ago