সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শত্রুর গুলির আঘাতে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়নি। তবে এই ঘটনায় দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।’
গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গত সপ্তাহান্তে ইসরায়েল-অধিকৃত গোলান মালভূমিতে প্রাণঘাতি হামলার জন্য ফুয়াদকে দায় দেয়। এই হামলায় ১০ থেকে ২০ বছর বয়সী ১২ জন শিশু ও কিশোর নিহত হয়েছে।
ইসরায়েল এই যুদ্ধে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনকে উপেক্ষা করছে। জাতিসংঘের অবকাঠামোর ওপর হামলার ঘটনাগুলো এর স্পষ্ট প্রমাণ
গাজা সিটি ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন এক ফিলিস্তিনি নারী। কিন্তু তাকে জানানো হয়, সড়কে ইসরায়েলি স্নাইপারের গুলিতে নিহত ফিলিস্তিনিদের মরদেহের স্তূপ জমে আছে।
এই দুই সেনার মৃত্যুতে হামাসের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানে নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ৩১৪ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন, যিনি জিম্মি উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়ার সময় নিহত হন।
‘হামাস একটি আদর্শ। হামাস একটি দল। এর অবস্থান জনগণের হৃদয়ে—যারাই মনে করেন আমরা হামাসকে নির্মূল করতে পারি তারা ভুল করছেন।’
সামরিক বাহিনীর প্রাথমিক ঘোষণার পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সামরিক সচিবের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং জানান, ‘এই উদ্যোগের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না এবং এটি তার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়’। এক কূটনীতিক...
চার সেনা নিহতের পাশাপাশি এ ঘটনায় আরও সাত সেনা আহত হয়েছেন। আইডিএফ জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে পাঁচ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
‘হামাস একটি আদর্শ। হামাস একটি দল। এর অবস্থান জনগণের হৃদয়ে—যারাই মনে করেন আমরা হামাসকে নির্মূল করতে পারি তারা ভুল করছেন।’
সামরিক বাহিনীর প্রাথমিক ঘোষণার পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সামরিক সচিবের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং জানান, ‘এই উদ্যোগের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না এবং এটি তার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়’। এক কূটনীতিক...
চার সেনা নিহতের পাশাপাশি এ ঘটনায় আরও সাত সেনা আহত হয়েছেন। আইডিএফ জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে পাঁচ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আজ শুক্রবার আইডিএফ জানিয়েছে, গতকাল সামরিক অভিযানে অংশ নেওয়ার সময় এই দুই সেনা নিহত হয়েছেন।
তিন সেনার মৃত্যুতে গাজায় স্থল হামলা শুরুর পর নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ২৯২ হয়েছে।
তিনি চিফ অব জেনারেল স্টাফের সঙ্গে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
নিহতদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার জন্য ‘শ্যাডো ম্যান’ বা ‘ছায়ামানব’ নামে পরিচিত ছিলেন ইসা। তিনি এবং হামাসের আরও দুই শীর্ষ নেতা সম্মিলিতভাবে ৭ অক্টোবরের হামলার পরিকল্পনা করেন।
অক্টোবরে গাজায় আগ্রাসন শুরুর পর এক দিনে এটাই ইসরায়েলের সর্বোচ্চ সেনা নিহতের ঘটনা।
আইডিএফ নিহত সেনাদের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করেছে।