শুক্রবার ট্রাম্প রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি হামলার ব্যাপারে ‘আমরা সব কিছুই জানতাম’।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম এশিয়া শাখার পরিচালক মোস্তফা জামিল খান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ইরানের যুদ্ধে কোনো (বাংলাদেশি নাগরিক) হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।’
ট্রাম্প উল্লেখ করেন, ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রস্তুত।
গত কয়েক দশক ধরেই ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ব্যাপারে সতর্কতা প্রকাশ করে আসছিলেন নেতানিয়াহু।
অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যা এবং দুই বছর ধরে চলা আঞ্চলিক সংঘাতে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে ইরানের মিত্ররা। তাই তারা নতুন এই সংঘাতে সরাসরি জড়াতে চাইছে না।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার সংঘাতের সাম্প্রতিক ইতিহাস তুলে ধরেছে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস।
গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ‘মিটিং অন থ্রেটস টু ইন্টারন্যাশনাল পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি’ শীর্ষক বৈঠকে ইরান এই অভিযোগ আনে ।
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, মোসাদের কমান্ডোরা শুক্রবার ইসরায়েলি হামলার আগে ইরানের মধ্যে বেশ কয়েকটি গোপন অভিযান পরিচালনা করেছিল।
বৈঠকের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি তারা ঠিক হয়ে যাচ্ছে।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প।
শনিবার ইরানের পার্লামেন্টারি অ্যাফেয়ার্স ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহরাম দাবিরিকে তার পদ থেকে বরখাস্তের নির্দেশ দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
হাঙ্গেরি থেকে সরাসরি ওয়াশিংটনে এসেছেন নেতানিয়াহু। তার মূল লক্ষ্য ইসরায়েলি পণ্য আমদানিতে আরোপিত ১৭ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করতে ট্রাম্পকে রাজি করানো। নিদেনপক্ষে শুল্কের হার কমাতে চেষ্টা চালাবেন...
মঙ্গলবার রাতে বাছাইপর্বের বাধা পেরিয়ে এশিয়ার দ্বিতীয় ও সব মিলিয়ে তৃতীয় দল হিসেবে ফুটবলের সর্বোচ্চ মঞ্চের আগামী আসরের টিকিট কেটেছে ইরান।
ট্রাম্প হুশিয়ারি দিয়েছেন, ইরানকে হুতিদের প্রতি সমর্থন বন্ধ করতে হবে।
মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, আমি তার সঙ্গে আলোচনায় বসব না। যা খুশি তাই করুক।
সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুবরাজ খালিদের আনুষ্ঠানিক সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন ও রিয়াদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করা।
ওয়াশিংটনের দাবি, তেল রপ্তানি থেকে অর্জিত রাজস্ব ইরান ‘অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করার কাজে’ ব্যবহার করে। এ কারণে বিধিনিষেধ আরোপ করে এই রাজস্ব উপার্জন বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এতে এই অঞ্চলের উত্তেজনা আরও বাড়বে এবং বড় ধরনের সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি হবে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট