বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তারা মশাল মিছিল করেন।
আজ তারা কর্মসূচি পালন করেছে।
কোনো কিছু ঘটলেই যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করা যৌক্তিক নয়, আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে উপাচার্যের পদ আকড়ে থাকাও লজ্জার। এতে সব পক্ষের ক্ষতি।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ক্যাম্পাসে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আজ বুধবার সকাল থেকে কুয়েটের সাতটি হলের তিন হাজারের মতো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস ছেড়েছেন।
খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের বুধবার সকাল ১০টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল ছাড়ার নির্দেশনা দেওয়া...
শিক্ষার্থীদের একজন বলেন, রাত ১১টার দিকে আমরা খবর পাই ভিসির বাসভবনের তালা ভেঙে ফেলা হয়েছে। উপাচার্যসহ আরও কিছু অজ্ঞাত ব্যক্তি বাসভবনে ঢুকেছেন।
‘আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আস্থা রাখতে চাই। আশা করি প্রধান উপদেষ্টা অতিদ্রুত দাবি মেনে নিয়ে আমাদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাওয়া ব্যবস্থা করে দেবেন।’
খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের বুধবার সকাল ১০টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল ছাড়ার নির্দেশনা দেওয়া...
শিক্ষার্থীদের একজন বলেন, রাত ১১টার দিকে আমরা খবর পাই ভিসির বাসভবনের তালা ভেঙে ফেলা হয়েছে। উপাচার্যসহ আরও কিছু অজ্ঞাত ব্যক্তি বাসভবনে ঢুকেছেন।
‘আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আস্থা রাখতে চাই। আশা করি প্রধান উপদেষ্টা অতিদ্রুত দাবি মেনে নিয়ে আমাদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাওয়া ব্যবস্থা করে দেবেন।’
এ সময় শিক্ষার্থীরা ছাত্র রাজনীতির কালো হাত ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও, ছাত্র রাজনীতির দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান, বিএনপির দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান, শিক্ষা-সন্ত্রাস একসাথে চলে নাসহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
গতকাল শুক্রবার শিক্ষার্থীরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর এই চিঠি পাঠান। এতে তারা দ্রুত নতুন উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য নিয়োগের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের ছয় দফা দাবি ছিল, যার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দাবি সিন্ডিকেট সভায় কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে কুয়েটের দুর্বার বাংলা চত্বরে তারা লাল কার্ড দেখান ও বিভিন্ন স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের ঘোষিত দাবিগুলো পূরণ না হওয়ায় এ বর্জনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পূর্বের ঘোষণা কঠোরভাবে অনুসরণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ...
আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। উপাচার্য বর্তমানে ওই চিকিৎসাকেন্দ্রের দোতলায় চিকিৎসাধীন। গতরাতে কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি সেখানে...