রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে আগুনে পুড়ে শেষ হয়ে গেছে অনেক ব্যবসায়ীর স্বপ্ন। তাই আধপোড়া পণ্য বিক্রি করে কিছু নগদ অর্থ সংগ্রহের চেষ্টা করছেন তারা।
কৃষি মার্কেটে ক্ষতিগ্রস্ত কোনো ব্যবসায়ী বঞ্চিত হবেন না আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, এখানে অসাধু কোনো চিন্তা বাস্তবায়ন হওয়ার সুযোগ নেই।
‘বাজারে ৪০ টাকা কেজির নিচে কোনো চাল নেই। এমন পরিস্থিতিতে এই চাল যদি কবুতরকে খাওয়াতে পারি তাহলে খারাপ কী?'
মার্কেটটি আগেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, অবৈধ দোকানগুলো ফুটপাতে ছিল।
ব্যবসায়ীরা পুড়ে যাওয়া দোকান হাতড়ে খুঁজছেন, কিছু পাওয়া যায় কি না। তবে তাদের ভাষ্য, ‘ছাই ছাড়া কিছু নেই’।
আমরা সব থেকে বেশি বেগ পেয়েছি পানির সোর্স নিয়ে। এখানে বিভিন্ন বিল্ডিংয়ে পানির সোর্স রয়েছে কিন্তু পর্যাপ্ত নয়।
সকাল ৯টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে দ্য ডেইলি স্টারকে জানান ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাকিবুল হাসান।
জমে থাকা পানি ছোট ছোট বালতিতে করে নিয়ে দোকানদার, ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ও স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন।
আমরা সব থেকে বেশি বেগ পেয়েছি পানির সোর্স নিয়ে। এখানে বিভিন্ন বিল্ডিংয়ে পানির সোর্স রয়েছে কিন্তু পর্যাপ্ত নয়।
সকাল ৯টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে দ্য ডেইলি স্টারকে জানান ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাকিবুল হাসান।
জমে থাকা পানি ছোট ছোট বালতিতে করে নিয়ে দোকানদার, ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ও স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন।
আগুনে অন্যান্য অনেক দোকানের মতো সাইদুলের 'মা বস্ত্রালয়'ও পুড়ে গেছে।