মাও সেতুং তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, ‘এই যুদ্ধ যত দীর্ঘই হোক না কেন, আমরা কখনো নতি স্বীকার করব না। আমেরিকানরা যত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, আমরা তত দিন লড়ে যাব। চূড়ান্ত বিজয়...
২০২৫ সালে শি জিনপিংয়ের প্রথম বিদেশ সফর হতে যাচ্ছে এটি।
এই দুটি অঞ্চলই এখন চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। যুক্তরাষ্ট্রকে পাশ কাটিয়ে তাদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বেইজিং।
চীনা পণ্যের ওপর ওয়াশিংটনের নতুন করে দেওয়া ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল বেইজিং।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৯ টার দিকে রাজধানী বেইজিং থেকে প্রায় ১৮০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে লংহুয়া কাউন্টিতে অবস্থিত নার্সিং হোমটিতে আগুন লাগে।
বুধবার থেকে এটি কার্যকর হবে।
‘যুক্তরাষ্ট্র যদি এই সিদ্ধান্তে অটুট থাকা, তাহলে চীন শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে,’ বলেছে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
পাল্টা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ১৬টি মার্কিন কোম্পানির কাছে রপ্তানির ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ বসিয়েছে চীন।
নতুন এই ট্রাম্প-শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বাড়াবে ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
‘চীন আশা করে, প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সমৃদ্ধি অর্জন করবে।’
বাংলাদেশে অবকাঠামো ও জ্বালানি প্রকল্পগুলোতে চীনা বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশি অর্থায়ন করেছে এই ব্যাংকটি। তবে এবারই প্রথম তারা বাংলাদেশে চীনের বেসরকারি শিল্প বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ সময় বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তিনি হাইনান পৌঁছান।
‘চীনা রাষ্ট্রদূত বলেছিলেন যে, তারা এত আম নেবে যে আমাদের ঘাটতি হয়ে যাবে।’
এ মাসের শুরুর দিকে চীনের পার্লামেন্টের বার্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং শিশু পরিচর্যায় ভর্তুকি ও বিনামূল্যে প্রিস্কুল শিক্ষার ঘোষণা দেন। জম্মহার বাড়াতেই এসব উদ্যোগ।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিরাপত্তা চুক্তি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হওয়ায় এবং চলমান আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যে প্রায় এক হাজার কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম এমন ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে জাপান।
‘চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা কত দ্রুত বাড়ানো যায়—সে বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পাবে।’
তিনি বলেন, আমাদের সহযোগিতা বাংলাদেশ, দেশের জনগণ ও চীনা জনগণের জন্য।
আলিবাবার পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ক্লাউড কম্পিউটিং ও এআই অবকাঠামো খাতে আগামী তিন বছরে অন্তত ৩৮০ বিলিয়ন ইউয়ান (৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বিনিয়োগ করবে আলিবাবা।’
সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে উদ্যোগ নিতে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে বৈঠক করে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিবিদরা। সেই বৈঠকে আমন্ত্রণ পায়নি ইউক্রেন।