কঠোর নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে এবং কোনো রাজনৈতিক দলের স্বার্থে কাজ না করতে কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান সিইসি।
দেশবাসীকে তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠন না হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করা কঠিন হবে বলেও জানিয়েছে দলটি।
নেতাকর্মীদের যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।
তবে তিনি বলেছেন, সংস্কারের দাবি বা আলোচনার সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই, প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে সমর্থন রয়েছে এনসিপির।
তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে অবজ্ঞাসূচক বক্তব্যের গন্তব্য পলাতক স্বৈরাচারকেই আনন্দ দেয়।
‘কোনো ব্যক্তি যদি অন্যায় বা অনিয়মের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়, তার দ্বারা ন্যায় প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সময়টা আমাদের পরীক্ষার সময়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই সময়টা আমাদের পরীক্ষার সময়।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে এমন বেশ কিছু লেখা দেখা যায়। ওই একই সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নেতিবাচক ‘প্রচারণা’ মোকাবিলায় ‘ভালো কলাম লেখকদের’ লেখার আহ্বান জানিয়েছিল।
সূত্র জানায়, শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগিও নির্ভর করবে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সিদ্ধান্তের ওপর।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
নির্বাচনের পরিবেশ মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল অক্টোবরের শুরুতে বাংলাদেশ সফর করবে।
তফসিল নিয়ে নির্বাচন কমিশন অবশ্য এখনো কোনো বৈঠক করেনি।
ইসি ইতোমধ্যে এসব সংস্থার নাম উল্লেখ করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
‘সেক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা করব। আমি বলতে চাইছি, আমরা ওই কেন্দ্রগুলোয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও সদস্য মোতায়েন করতে যাচ্ছি।’
রাজনৈতিক সমস্যাগুলো রাজনৈতিকভাবেই সমাধান করতে হবে বলে মনে করে ইসি।
এই দেশে যে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব সারা বিশ্বের কাছে তা প্রমাণিত হচ্ছে।
যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি করেন না; যারা সরাসরি কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত নন—সেই আমজনতার দফা কী? তারা কী চান? প্রধান দুই দলের নেতারা কি জনগণের প্রত্যাশা বা জনগণের কী দফা