রাজস্ব বোর্ডের তথ্য বলছে—চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে রাজস্ব আদায় বেড়েছে দুই দশমিক ৭৬ শতাংশ।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের জিডিপি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ বেড়ে আট লাখ ৮৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়েছে।
তবে তারা আশা করছে, আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে বলেছেন, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রায় আট লাখ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করা হতে পারে। এটি চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের প্রায় সমান ও সংশোধিত বাজেটের...
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের ২০২৪ সালের গবেষণায় দেখা গেছে—২০২১ সালে নারীদের বেতন ছাড়া ঘরের কাজ ও শিশুসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের দেখাশোনার আর্থিক খরচ আনুমানিক পাঁচ দশমিক তিন...
প্রাক্কলন অনুসারে, আগামী অর্থবছরে চলতি মূল্যে জিডিপি ৫১৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে (৬৩ লাখ ১৫ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা) পৌঁছাবে।
সরকারি তথ্য বলছে—২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের বিনিয়োগ-জিডিপি অনুপাত শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ পয়েন্ট কমে ৩০ দশমিক ৭০ শতাংশ হয়েছে। ফলে, ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে।
‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতি ২০২৫’ খসড়ায় প্রোফাইল ও নিবন্ধন নম্বর সম্বলিত কৃষকদের জন্য ২০৩০ সালের মধ্যে জাতীয় তথ্যভাণ্ডার তৈরির প্রস্তাব করা হয়েছে।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, নতুন বছরে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়বে কি না এর উত্তর রাজনীতিবিদদের কাছে।
তিনি জানান, এর আগে তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন- ২০২৪ সালে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়বে এবং সরকারের উচ্চ ঋণ পরিশোধের কারণে তা হয়েছে।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, খেলাপি ঋণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রেজুলেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োজন।
২০২২-২৩ সালে অর্থনীতি বেড়েছে ছয় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা ছিল সাত দশমিক এক শতাংশ।
ইউএনসিটিএডি’র ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট ২০২৩ অনুসারে—দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শতাংশ হিসাবে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের দিক থেকে এ অঞ্চলের...
২০২৩ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে মালয়েশিয়ার অর্থনীতিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে
আজ বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশিত মুদ্রানীতিতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি উচ্চ পর্যায়ে থাকায় মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হলো।
এ বছরের জুনে জাতীয় বাজেটে নির্ধারিত উচ্চা জিডিপি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করতে পারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রাজস্ব সমন্বয় কাউন্সিল। আগামীকাল কাউন্সিলের বৈঠকের কথা আছে।
তবে ২০২৩ সালে বৈশ্বিক বৃদ্ধির পূর্বাভাস অপরিবর্তিত রেখেছে আইএমএফ।