গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, খেলাপি ঋণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রেজুলেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োজন।
২০২২-২৩ সালে অর্থনীতি বেড়েছে ছয় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা ছিল সাত দশমিক এক শতাংশ।
ইউএনসিটিএডি’র ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট ২০২৩ অনুসারে—দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শতাংশ হিসাবে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের দিক থেকে এ অঞ্চলের...
২০২৩ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে মালয়েশিয়ার অর্থনীতিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে
আজ বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশিত মুদ্রানীতিতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি উচ্চ পর্যায়ে থাকায় মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হলো।
এ বছরের জুনে জাতীয় বাজেটে নির্ধারিত উচ্চা জিডিপি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করতে পারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রাজস্ব সমন্বয় কাউন্সিল। আগামীকাল কাউন্সিলের বৈঠকের কথা আছে।
তবে ২০২৩ সালে বৈশ্বিক বৃদ্ধির পূর্বাভাস অপরিবর্তিত রেখেছে আইএমএফ।
টিজেএন জানিয়েছে, এভাবে কর ফাঁকির কারণে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শূন্য দশমিক ১ শতাংশ।
চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ নির্ধারণ করেছিল সরকার।
বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করা শুরু করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
সামির সাত্তার উল্লেখ করেন, দেশের কর ও জিডিপির অনুপাত বাড়ানোর জন্য কর প্রশাসন এবং এর প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় করা উচিত।
ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘রূপকল্প ২০৪১, আমার সরকার এফডিআইসহ বেসরকারি বিনিয়োগকে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনে প্রধান খাত হিসেবে গ্রহণ করেছে। আমরা ২০৩১ সালের মধ্যে জিডিপিতে বেসরকারি বিনিয়োগের...
২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ১ শতাংশ।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বাংলাদেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ শতাংশ পয়েন্ট কমে ৫ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে ওয়াশিংটনভিত্তিক বহুপাক্ষিক ঋণদাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রক্ষেপণ করেছে, বাংলাদেশের চলতি হিসাবে হিসাবে উচ্চ ঘাটতি থাকবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন কমিয়ে ৬ শতাংশ করেছে।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের ৬ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হতে পারে বলে সংশোধিত প্রক্ষেপণে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।