কিয়েভের নিরাপত্তা বাহিনীর এক সূত্র এএফপিকে জানান, রোস্তভ অঞ্চলের মোরোযোভস্ক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ছয়টি রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংস ও আরও আটটি বিমানকে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে।
ড্রোনগুলোর বেশিরভাগই রাশিয়ার দক্ষিণের রোস্তভ অঞ্চলে হামলার উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছিল।
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
ইউক্রেনের হাতে থাকা প্রথাগত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও কামানের গোলার মজুত ফুরিয়ে আসছে। যার ফলে, ড্রোন ওপর নির্ভর করা ছাড়া আপাতত কিয়েভের হাতে তেমন কোনো বিকল্প নেই । ...
ইউক্রেনের ঝাপোরিঝঝিয়ার রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকা অংশে অবস্থিত একটি ভোটকেন্দ্রেও হামলা চালায় আত্মঘাতী ড্রোন
চলতি সপ্তাহে রুশ নির্বাচনকে সামনে রেখে দুই বছরের সংঘাতে সবচেয়ে বড় মাত্রার ড্রোন ও রকেট হামলা চালিয়েছে কিয়েভ।
জর্ডানের একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে এই ড্রোন হামলায় চালানো হয়।
ইউক্রেনের বিমানবাহিনী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে জানিয়েছে, ‘২২ ডিসেম্বর রুশ বাহিনী ২৮টি সশস্ত্র শাহেদ ড্রোনের মাধ্যমে কিয়েভে রাতভর হামলা চালিয়েছে।’
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এ ঘটনায় শতাধিক মানুষ নিহত ও ১২৫ জন আহত হয়েছেন।
জর্ডানের একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে এই ড্রোন হামলায় চালানো হয়।
ইউক্রেনের বিমানবাহিনী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে জানিয়েছে, ‘২২ ডিসেম্বর রুশ বাহিনী ২৮টি সশস্ত্র শাহেদ ড্রোনের মাধ্যমে কিয়েভে রাতভর হামলা চালিয়েছে।’
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এ ঘটনায় শতাধিক মানুষ নিহত ও ১২৫ জন আহত হয়েছেন।
আজকের হামলা ছিল ১ সপ্তাহের ব্যবধানে রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের চতুর্থ ড্রোন হামলা।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেন ২টি সামুদ্রিক ড্রোন ব্যবহার করে তাদের নৌঘাঁটির ওপর হামলা চালায়, যা প্রতিহত করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইতোমধ্যে ১০ জন নিহত ও অপর ১০০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ২০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
এ শহরে একটি বড় শরণার্থী শিবির রয়েছে। এ শিবিরকে ঘিরে একাধিক স্বাধীনতাকামী সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জেনিন ব্রিগেডস’ নামের সংগঠনটি জানায়, তারা ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে।
ইউক্রেনের এক সামরিক কর্মকর্তা জানান, তাদের আকাশ হামলা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বেশিরভাগ ড্রোন ভূপাতিত করেছে।
কিয়েভের সামরিক প্রশাসন জানিয়েছে, সর্বশেষ এই হামলায় শুধু ইরানে নির্মিত শাহেদ ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছ। সাম্প্রতিক অন্যান্য হামলার মতো আজ কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি।