সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে সরকার ৭১ সালের গণহত্যাকারীদের পক্ষ নেবে, জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী কেনাকাটা করতে যান। দর কষাকষি শেষে তিনি না কিনে চলে যাচ্ছিলেন। এ সময় কয়েকজন দোকানদার তাকে উদ্দেশ্য করে অশালীন মন্তব্য করেন। ওই ছাত্রীর বন্ধুরা এর প্রতিবাদ করলে একদল...
ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি সাহস ও সাধারণ সম্পাদক শিপনের নেতৃত্বে উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে তারা বিক্ষোভ করে।
অবহেলার অভিযোগ তুলে তারা ঢাবি উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করে।
আজ তাদের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে ছয়দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়।
সেশন জট বৃদ্ধি ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার ঠিকভাবে শেষ হওয়া নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার নিরাপত্তা সংক্রান্ত যেকোনো সিদ্ধান্তে অংশীজনের মতামত নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
হত্যার বিচার, নিরাপদ ক্যাম্পাসের পাশাপাশি মিছিল থেকে ঢাবি ভিসি ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
গ্রেপ্তার তিনজন বহিরাগত বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে তারা পদত্যাগ করেছেন।
আজ বুধবার বিকেলে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থী ও বহিরাগতদের ঢুকতে বাধা দিতে পুরো টিএসসি এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ।
আন্দোলনকারীরা ছাত্রলীগের কোনো নেতাকর্মীকে হলে ঢুকতে দেয়নি।
‘কোটা সংস্কার আন্দোলন একান্তই শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। আমাদের মূল উদ্বেগ হচ্ছে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা।’
রোকেয়া হলের সামনে থেকে রাত ১২টার দিকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে কয়েকজনকে নিয়ে যেতে দেখেন ডেইলি স্টারের প্রতিবেদক।
সন্ধ্যা ৬ টার দিকে সমাবেশ শেষ হওয়ার পর টিএসসির ভেতর থেকে কয়েকশ স্ট্যাম্প বের করে নেতাকর্মীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
নারী শিক্ষার্থীদের দাবি, ছাত্রলীগ কর্মীরা তাদেরকে ‘টার্গেট করে পিটিয়েছে’।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার জন্য আহ্বান জানানো হয়।
চার ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষ চললেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন কোনো ব্যবস্থা নিল না- এমন প্রশ্ন রাখেন তারা।