'গত ১৬-১৭ বছর গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যক্তিদের গুম-খুন করা হয়েছে, তাদের ত্যাগও যেন বৃথা না যায়।’
তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল লাখো মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে গণতন্ত্রকে ব্যাহত করেছে অনেকেই।
‘সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি করে দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি করে ফেলা নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক।
বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক হুমায়ুন কবির সাব্বির হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া এবং বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সোবহানের দুই ছেলেকে হত্যা মামলা থেকে বাঁচানোর জন্য এই ঘুষ দেওয়া হয়েছিল বলে মামলার অভিযোগে...
তিনি বলেছেন, নির্বাচন শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়, বরং রাষ্ট্রের সঙ্গে নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকারের চুক্তি নবায়ন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র, ব্যক্তি স্বাধীনতা, ন্যায়বিচারের বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকব।
তিনি বলেছেন, নিপীড়নের শিকার নারী-শিশুর ন্যায়বিচারের জন্য তাদের পাশে থাকতে আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
তিনি বলেন, আসুন জনগণের সমস্যাগুলোর বিষয়ে আমরা চিন্তা করি, কথা বলি।
‘আমরা আহ্বান জানাব, দেশের সমস্ত গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষদেরকে, স্বাধীনতাকামী মানুষদেরকে যে, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন...’
তারেক রহমান গাড়ি চালিয়ে খালেদা জিয়াকে সরাসরি ঐতিহ্যবাহী লন্ডন ক্লিনিকে নিয়ে যান।
এই সফরে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যাবেন।
সংস্কার নাকি নির্বাচন—এমন প্রশ্ন অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দেশবাসীকে ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন তারেক রহমান।
‘আমরা চাই না দেশের আর কোনো মানুষকে গোলাম রব্বানীর ভাগ্যবরণ করতে হোক।’
পূর্ণাঙ্গ পাঠে হাইকোর্ট বেঞ্চ বলেন, কোনো আইনি বা সমর্থনযোগ্য প্রমাণ ছাড়াই মূলত অনুমানের ওপর ভিত্তি করে মামলার রায় দেওয়া হয়েছিল।
এ দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেমে নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, কিছু লোক তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আমাদের সব কষ্টে পানি ঢেলে দিচ্ছে।
‘আগামী নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে নির্বাচনী পুলসিরাত পার হতে হবে৷ সুতরাং জনগণের সঙ্গে থাকুন এবং জনগণকে সঙ্গে রাখুন।’