যারা নির্বাচনের পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে, তারা গণতন্ত্র উত্তরণের বাধা সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণার পর কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতার বক্তব্য জনমনে নানা জিজ্ঞাসার জন্ম দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আদালত আগামী বৃহস্পতিবার আবার আপিলের শুনানির তারিখ দেন।
তিনি বলেন, এই দেশ কোনো চরমপস্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্যে যেন কোনোদিন পরিণত হতে না পারে, সেটি আমাদের প্রত্যাশা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের রায়ে আমরা বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।’
সম্প্রতি কয়েকটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে তারেক রহমানের ‘বিলাসী জীবন’ এবং তার কাছে দলীয় নেতাকর্মীরা ‘চাঁদার টাকা পাঠান’—এরকম অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এই ছবিগুলো দিয়ে তার সাধারণ জীবন-যাপনের বিষয়টি সামনে...
তিনি বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদ থাকবে, কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
তিনি বলেন, জনগণের রায়ে বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে যত দ্রুত সম্ভব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করবে।
তারেক রহমান বলেন, তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক।
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১০ মাসেও জাতীয় নির্বাচনের...
দেশবাসীকে তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সংস্কারের বিকল্প নেই, আবার অল্প বা বেশি সংস্কার বলেও কিছু নেই।
আদালত আগামী ২৫ মে আদেশের জন্য তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
‘যারা সংবিধান বারবার লঙ্ঘন করেছেন, দেশে অবৈধ সংসদ এবং সরকার গঠন করেছে, যারা সংবিধান লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
তিনি বলেন, দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন না থাকলে কেউই কিন্তু এখানে নিরাপদ নয়।
তিনি বলেন, তারেক রহমান শুধু বিএনপি নয়, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দেবেন।
বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের একটি তিন সদস্যের বেঞ্চে আজ দুটি লিভ টু আপিল পিটিশনের শুনানির জন্য নির্ধারিত ছিল। পরে আদালত সেগুলোর শুনানির জন্য ৬ মে তারিখ ধার্য করেন।
এই গণতান্ত্রিক চেতনা ও শাসনব্যবস্থার কল্পিত নৈতিকতা বিএনপির তৃণমূলের বাস্তবতায় প্রতিফলিত হচ্ছে না।
তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে অবজ্ঞাসূচক বক্তব্যের গন্তব্য পলাতক স্বৈরাচারকেই আনন্দ দেয়।