এছাড়া, চট্টগ্রামের সাবেক এমপি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও শেখ হাসিনার সাবেক এপিএস গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর বিরুদ্ধেও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়েছে দুদক।
তদন্তাধীন সাবেক দুই সংসদ সদস্য হলেন- আয়েশা ফেরদৌস (নোয়াখালী-৬) ও রণজিৎ কুমার রায় (যশোর-৪)।
এফবিআইয়ের প্রতিনিধিদল দুদকের মানি লন্ডারিং অ্যান্ড লিগ্যাল শাখার মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করেন।
আব্দুস শহীদের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
এ ছাড়াও, আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
আগামীকাল বুধবার তাদের দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলায় ৩০ কোটি ৩৫ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ৩৬ কোটি ৯১ লাখ টাকার সম্পদের বিবরণী গোপনের অভিযোগও রয়েছে।
তার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ঢাকার আদাবর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।
তারা আজ দুদকে উপস্থিত হননি, ১৫ দিন সময় চেয়ে আবেদন করেছেন।
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ ওঠার পর এ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
‘বাংলাদেশ ব্যতীত বিশ্বের কোনো দেশ দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে সম্মান করে না। ভিয়েতনাম, চীন আইন করেছে- কোনো ঋণখেলাপী, দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি সামনের কাতারে বসতে পারবে না, প্রথম শ্রেণির সুবিধা পাবে না,...
অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে আজ ৬ জুন দুদকে বেনজীর আহমেদের ব্যক্তিগত শুনানির তারিখ নির্ধারিত ছিল।
আদেশ অনুযায়ী, বেনজীরের সাভারের সম্পত্তি দেখবেন সেখানকার ইউএনও, গোপালগঞ্জের মাছের খামার দেখবেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।
বেনজীরের পক্ষে তার আইনজীবী ১৫ দিন সময় চেয়ে আবেদন করেছেন।
বেনজীর দুদকে হাজির হবেন কি না, এ বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত আছেন তার আইনজীবীরা।
বেনজীর যখন ডিএমপি কমিশনার, র্যাবের ডিজি ও আইজিপি ছিলেন তখন কিছু পুলিশ কর্মকর্তা তার সুবিধা নিয়েছেন।
আদালতের বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন আবেদনের বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
বেনজীরের কিছু অ্যাকাউন্ট জিরো ব্যালেন্স হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।